শচীমাতা এবং সীতা ঠাকুরানী ৬৪ রকম নিরামিষ বিভিন্ন ধরনের রন্ধন করেন। মাধবেন্দ্র পুরীর উদ্দেশে ভোগ নিবেদনের পর , তা ভক্তবৃন্দদের বিতরণ করা হয়। মহাপ্রভু বলেন এই বিশেষ তিথিতে, এখানে বসে প্রসাদ গ্রহণ করলে গোবিন্দের প্রতি ভক্তি দেখানো হয়। সেই থেকে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ভক্তবৃন্দ ছুটে আসেন আজকের এই বিশেষ দিনে। এটি গোবিন্দ দ্বাদশী নামেও পরিচিত। অতীতে রামদাস বাবাজী মহারাজ সম্প্রদায় এবং অদ্বৈত পাটের সমন্বয়ে এই উৎসব পালিত হত। তবে সম্প্রতি কয়েক বছর ধরে মায়াপুর ইসকন এবং অদ্বৈত পাটের যৌথ প্রচেষ্টায় এই উৎসব পালিত হচ্ছে। তবে এবার এসেছিলেন মায়াপুর ইসকন প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম পতাকা মহারাজ।
advertisement
নদিয়া তো বটেই। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও কীর্তন দল, ট্রেনে বাসে উপস্থিত হয়েছেন। উপস্থিত হয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকেও। সমস্ত মন্দির প্রাঙ্গণ সারাদিনব্যাপী কীর্তন এবং নাম সংকীর্তনে মুখরিত হয়ে থাকে । এই উপলক্ষে বসে মেলা, প্রশাসনিক বিশেষ নজরদারিও লক্ষ করা যায় জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।