বিমানবাবু জানান, আপাতত প্রতিদিন ২০০ জন রোগী ও তাঁদের আত্মীয় মা ক্যান্টিনের খাবার পাবেন। তবে ভবিষ্যতে চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এই সংখ্যা ধীরে ধীরে আরও বাড়ানো হবে। স্বল্প খরচে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহই এই ক্যান্টিনের মূল লক্ষ্য।
advertisement
হাসপাতালে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় রোগীর পরিজনদের। বাইরে থেকে খাবার কিনতে গিয়ে অতিরিক্ত খরচ ও ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় তাঁদের। মা ক্যান্টিন চালু হওয়ায় সেই সমস্যা অনেকটাই মিটবে বলে আশাবাদী প্রশাসন। পরিষেবা শুরু হতেই খুশি রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা। অনেকেই জানিয়েছেন, এই উদ্যোগ হাসপাতাল পরিষেবাকে আরও মানবিক করে তুলবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিন বিমানবাবু আরও জানান, আগামীদিনে হাসপাতাল চত্বরের মধ্যেই মা ক্যান্টিনের জন্য আলাদা একটি স্থায়ী বিল্ডিং তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। এর ফলে আরও বেশি মানুষ এই পরিষেবার আওতায় আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য পরিষেবার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও।






