আরও পড়ুন : বন্ধ ঘরে উদ্ধার মা ও শিশুকন্যার নিথর দেহ, জোড়া রহস্যমৃত্যুতে চাঞ্চল্য ভাতারে
৬ বছর আগে হরিহরপাড়া থানার রামকৃষ্ণপুর এলাকার বাসিন্দা আলহামুদ সেখের সঙ্গে বিয়ে হয় আদিনা বিবির। তাদের ৬ বছর ও ৩ বছরের দুই মেয়ে রয়েছে। আদিনা বিবির অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করত স্বামী৷ অভিযোগ, ৫ বছর আগে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তৈরি হয় তাঁর স্বামীর।
advertisement
আরও পড়ুন : শিশুপুত্র-সহ স্ত্রীকে অস্বীকারের অভিযোগ! বহরমপুরে ভয়ানক যে পরিণতি হল শিক্ষককের...
সাবিনা বিবি বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে আলহামুদের আগে সম্পর্ক ছিল। কিন্তু আমি এখন আর সম্পর্ক রাখতে চাই না। আমার স্বামী, ছেলে আছে। কিন্তু আমাকে আবার সম্পর্ক তৈরি করার জন্য চাপ দিচ্ছে।’’ মারধর করে তাঁর কান কেটে নেওয়া হয়েছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন বলেও জানান তিনি৷
আরও পড়ুন : স্কুল থেকে গায়েব ১৩ কম্পিউটার! একমাস পর যিনি ধরা পড়লেন, হতবাক সকলে
অন্যদিকে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন আদিনা বিবি। তিনি বলেন, ‘‘আমি সাবিনাকে মারধর করে কান কাটিনি। আমার মোবাইল ফোন নিয়ে গিয়ে সাবিনাকে দিয়েছিল আমার স্বামী। সেই মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়ার জন্য আমাকে ও বাড়িতে ডেকেছিল। ওদের বাড়ি যেতেই সাবিনা আর ওর স্বামী আমাকে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে মারধর করে। আমার স্বামী লোনে টাকা নিয়ে সাবিনাকে দিয়েছিল। ওদের মধ্যে এখনও সম্পর্ক আছে। আমার স্বামী আমাকে মারধর করে।’’