এই দুই আহারদাতার আহারের টানে নানা প্রজাতির শতাধিক পাখি ও কাঠবেড়ালির দল এলাকায় এসে জড় হয়। আহার দেওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের আগেই এসে ওই পাখি ও কাঠবিড়ালির দল অপেক্ষারত থাকে। ওই দুই আহারদাতার দাবি,পরিবেশ রক্ষায় পাখিদের যেমন গুরুত্ব রয়েছে ঠিক তেমনই পাখিদের সুরক্ষারও প্রয়োজন আছে। শহরের বুকে তাদের আহার ও বাসযোগ্য পরিবেশ করে তোলাই মানুষের কর্তব্য।পাশাপাশি তাঁদের দাবি সংসার ও ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধি আসে পাখিদের নিত্য সেবা দিলে।
advertisement
দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপের মার্কনি এলাকার বাসিন্দা সুখদেব ভৌমিক। তাঁর আর্থিক অনটনের সংসারেও তিনি প্রায় ৪০ বছর ধরে পাখি ও কাঠবিড়ালিদের খাওয়াচ্ছেন। তিনি প্রতিদিন প্রায় ১ কেজি চালের ভাত তৈরি করে খেতে দেন পাখিদের।
পাশাপাশি দুর্গাপুরের গ্যারেজ মোড় এলাকার বাসিন্দা জিৎ বাহাদুর সোনার। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। তিনি প্রায় আট বছর ধরে চাল আর গম খাওয়ান এলাকার পাখিদের। সকালে উঠে স্নান সেরেই তিনি এলাকার মন্দিরে এসে শতাধিক পাখিদের খাবার খাওয়ান। তাঁর গাড়ির শব্দেই উড়ে আসে শত শত পায়রার দল।
Deepika Sarkar