দেশের সুরক্ষা, উন্নয়ন ও প্রগতির দায়িত্ব কাদের হাতে থাকবে তা ঠিক করে আমজনতা। গণতান্ত্রিক এ দেশে সাধারণ মানুষ ভোট দানের মাধ্যমে তাঁদের মতামত পোষণ করেন। এভাবেই পঞ্চায়েত পুরসভার স্তর থেকে রাজ্য পেরিয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে অংশ নেয় সাধারণ মানুষ। জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে যাবার আগে দারুন উৎসাহিত নতুন ভোটাররা। দেশের নাগরিক হিসাবে ভোটদানের অধিকার পেতে যেকোনও ব্যাক্তির প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর হওয়া প্রয়োজন। ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে দেখা যায় বড়দের হাত ধরে খুদেরাও ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে হাজির হন। এভাবেই শৈশব থেকে দীর্ঘ সময় ধরে ভোটের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হয়। তারপর ১৮ বছর বয়স হলে সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নিজেদের মতদান করে থাকেন।
advertisement
আরও পড়ুন: জীবনের কথা বলবে নাচ, সারহুল উৎসবে মেতেছে ডুয়ার্স
মাঝে তরুণ প্রজন্ম কিছুটা হলেও রাজনীতি বিমুখ হয়ে উঠেছিল। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ভোটদান নিয়ে এবার ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে নতুন ভোটারদের মধ্যে। প্রথমবার ভোট দিতে যাওয়া, ইভিএম মেশিনের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ এগুলো নিয়ে তারা বেশ উত্তেজিত। পাশাপাশি যে কটা দফার ভোট হয়ে গেছে তাতে দেখা গিয়েছে দেশ গড়ার আলোচনায় মশগুল তরুণ প্রজন্ম। যে তিন দফার নির্বাচন বাকি আছে সেখানকার ভোটাররাও কাকে ভোট দিলে দেশের মঙ্গল হবে সেই নিয়ে প্রতিনিয়ত আলাপ-আলোচনা করছেন। সেই তালিকায় আছে হাওড়াও।
রাকেশ মাইতি