সকলকে ফুল ও মিষ্টি দিয়ে সম্মান জ্ঞাপন করেছেন তিনি। অপরদিকে, যারা এখনও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
রাতভর তল্লাশি চালিয়ে ৫০০ কেজি বাজি ও ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কোনও শব্দ বাজি যাতে কোনও দোকানে বিক্রি না হয় সেই দিকে নজর রেখেছে পুলিশ। প্রথম থেকেই মাইকিং প্রচারের মাধ্যমে সচেতন করা হয়েছে স্থানীয় দোকানদারদের।
advertisement
আরও পড়ুন- ‘জীবনে লুডো খেলেছেন?’ জুনকে কেন এহেন মন্তব্য দিলীপ ঘোষের? তুঙ্গে শোরগোল
ঠিক তেমনই ডায়মন্ড হারবারের এসডিপিও মিতুন দে গভীর রাত পর্যন্ত ডায়মন্ড হারবার শহরের বিভিন্ন জায়গায় টহলদারি চালান। ডায়মন্ড হারবার সহ উস্তি, ফলতা, মগরাহাট বিভিন্ন থানা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ৫০০কেজি নিষিদ্ধ শব্দ বাজি উদ্ধার করেছে পুলিশ প্রশাসন।
অপরদিকে বেশ কিছুদিন আগে ডায়মন্ড হারবার পৌরসভার ১৫ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে বেশ কিছু বাজি প্রস্তুতকারক শ্রমিক এবং মালিকদেরকে সচেতন করেন পুলিশ প্রশাসন।
এর পর থেকে শব্দবাজি কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় যায় তারা। তারপর থেকেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের উপরে নজর রাখা হয়েছিল। সেই বাজি তৈরির কাজ ছেড়ে দিয়ে ডায়মন্ড হারবার পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু বাজি প্রস্তুতকারক ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাজি প্রস্তুতকারক শ্রমিকেরা অন্য পেশার সঙ্গে নিযুক্ত হন।
আরও পড়ুন- কালীপুজোর দিন দেবী বর্গভীমা মন্দিরে ভক্তের ঢল
কেউ শ্রমিকের কাজ করেন, কেউ ভ্যান চালান আবার কেউ দোকান শুরু করেছেন। আর সেই সমস্ত শ্রমিক মালিকদের বাড়িতে বাড়িতে সম্মান জানাতে এসডিপিও রাতে নিজে গিয়ে ফুল ও মিষ্টি তুলে দেন। পাশাপাশি তাদের অন্য কাজে প্রশাসন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।
নবাব মল্লিক