শুধু লক্ষ্মীর আরাধনা নয়, এই বছরের পুজোয় বিশেষ স্থান পেয়েছিল তাদের বাড়ির পোষ্য বিড়াল। গৃহকর্ত্রী পারুল যোদ্ধা বলেন, বিড়াল মা ষষ্ঠী দেবীর বাহন। লক্ষ্মীর মতোই ধন-সম্পদ এবং শান্তি রক্ষা করে। ঠিক তেমনি আমাদের পোষ্য বিড়ালও পরিবারকে বিপদে-আপদে পাশে থাকে। তাই আমাদের বাড়িতেও তাকে সম্মানে পুজো করেছি।
আরও পড়ুন : দুর্গাপুজোর চেয়েও বেশি জাঁকজমক! পাঁচ দিন ধরে আলোর বাহারে মেতে ওঠে পুরুলিয়ার এই গ্রাম
advertisement
এই অনন্য দৃষ্টান্ত শুধু ধর্মীয় ভক্তি নয়, বরং পোষ্য প্রাণী ও মানুষের মধ্যে স্নেহ ও দায়িত্ববোধ প্রদর্শনের বার্তাও বহন করছে। আমবেড়িয়ার এই উদাহরণ স্থানীয় সমাজে পোষ্য প্রাণীকে সম্মান প্রদানের নতুন মাত্রা যোগ করেছে। পারুল জোদ্দার বলেন, “সমাজে আমাদের ছোট ছোট উদাহরণগুলোই বড় বার্তা পৌঁছে দিতে পারে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শুধুমাত্র মানুষ নয়, প্রাণীদেরও আমাদের ভালবাসা ও সম্মান দরকার। পুজোর এ ধরনের উদ্ভাবনী রীতি দেখিয়েছে, কিভাবে প্রাচীন উৎসবকে আধুনিক চিন্তা ও প্রাণীপ্রেমের সঙ্গে মেলানো যায়। স্থানীয়রা এ অনুষ্ঠান দেখে উৎসাহী হয়েছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও ছড়িয়েছে। যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।