TRENDING:

Hooghly News: জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় যা ঘটেছিল, এবার আবার ঘটল! মাথা ঠুকছেন চন্দননগরের বাসিন্দারা

Last Updated:

জগদ্ধাত্রী পুজোর সময়ের ঘটনার পুনরাবৃত্তি চন্দননগরে...

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: আবারও নেমেছে চন্দননগরের রাস্তায় ধস! বারবার একই রাস্তাতেই ধস নামছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। ধসের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আশেপাশের বাড়িও । স্থায়ী সমাধান পেতে চাইছেন স্থানীয় মানুষজন। কাজ যাতে দ্রুতগতিতে হয় সেই দিকেই জোর দিতে বলছে এলাকার মানুষ। তবে স্থায়ী সমাধানের জন্য যে দীর্ঘ সময় লাগবে সে কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন চন্দননগর পুর নিগমের মেয়র।
advertisement

স্থানীয় সূত্র খবর, জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় হাটখোলা রোড অর্থাৎ যে রাস্তা দিয়ে জগদ্ধাত্রীর শোভাযাত্রা যায় সেই রাস্তায় বড়সড় ধস নেমেছিল। সেই সময় তড়িঘড়ি শোভাযাত্রার জন্য রাস্তায় সারাই করে কেএমডিএ ও চন্দননগর পুরনিগম। সেই রাস্তায় আবারও ধস নেমেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ এই জায়গার ধস নামার সমস্যা দীর্ঘদিনের। পুরনিগম মাঝেমধ্যে কাজ করলেও কোন স্থায়ী সমাধান করছে না। পুজোর সময় অস্থায়ীভাবে রাস্তা বানিয়ে দেয়। এই রাস্তা দিয়ে একাধিক স্কুলের গাড়ি যাতায়াত করে। জিটি রোডের পাশাপাশি এটাও মেন রোড হিসাবে ব্যবহার হয়। যে কোন মুহুর্তে দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে আশঙ্কা। ধসের জায়গার পাশে একাধিক আবাসন বহুতল বাড়ি রয়েছে, যা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। কারণ শোভযাত্রার সময় রাস্তার সারাই করতে শুধু বালি ও ইট দেওয়া হয়েছিল। সেই বালি আবারও সরে গিয়ে ভিতরে ফেঁপে গেছে, যার ফলে নিচে থেকে জল বের হচ্ছে। সেই ধস দিন দিন বেড়ে চলেছে। কেএমডিএ-র কর্মিরা কাজ শুরু করলেও তা খুব ধির গতিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

advertisement

আরও পড়ুন: ঠিক যেন দশভূজা! ঘর সামলে লাঠি হাতে কোথায় তেড়ে গেলেন মহিলারা! দেখুন কী কাণ্ড

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

View More

আজ ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন চন্দননগর পুর নিগমের মেয়র রাম চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “পুজোর সময় আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করেছিলেন। তবে এখন আবার কোথা থেকে এই জলের সোর্স আসছে তা দেখতে হবে। কারণ চন্দননগরে ফরাসি আমলের সুয়ারেজ লাইন আছে, জলের পাইপলাইন আছে, গ্যাসের লাইন আছে, ইলেক্ট্রিক লাইন আছে। ফলে প্রত্যেকটা দফতরকে নিয়ে কাজ করতে হবে। কাজ ধীর গতিতে হবে, কারণ আমরা চাই এটার স্থায়ী সমাধান হোক। গঙ্গারধার বরাবর বিভিন্ন জায়গায় এমন সমস্যা হচ্ছে। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছে। এক মাস সময় লাগবে। আগামীদিনে ট্রাফিককে বলে রাস্তায় যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে।”

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বর্ধমানে শীত জমে ক্ষীর, পাওয়া যাচ্ছে গরম গরম পাটিসাপটা! মাত্র ১৫ টাকাতেই 'দিলখুশ'
আরও দেখুন

রাহী হালদার

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Hooghly News: জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় যা ঘটেছিল, এবার আবার ঘটল! মাথা ঠুকছেন চন্দননগরের বাসিন্দারা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল