TRENDING:

থাকছে চুনো মাছের নানা পদ, বড়দিনে 'খাল-বিল উৎসব'-এ একবার ঘুরে আসবেন নাকি!

Last Updated:

Purbasthali: চুনো মাছের পদ, পিঠে, খেজুর গুড়। খাল-বিল উৎসবে একটা দিন ঘুরে আসতেই পারেন কিন্তু!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পূর্বস্থলী: বড়দিনে খাল-বিল উৎসবকে কেন্দ্র করে সেজে উঠছে পূর্বস্থলী। বড়দিনে শুরু হচ্ছে পূর্বস্থলী ১ ব্লকের খাল বিল চুনো মাছ, পিঠেপুলি এবং প্রাণী পালন উৎসব। মেলায় থাকছে বিভিন্ন ধরনের সরকারি বেসরকারি স্টল। সেইসঙ্গে থাকছে বাউল সহ নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বাঁশদহ বিলে এই উৎসবে এবার বাইশ বছরে পা দিতে চলেছে।
advertisement

জলাশয় এবং চুনো মাছ বাঁচানোকে লক্ষ্য নিয়ে এই উৎসবের পথ চলা শুরু হয়েছিল। এখন এই উৎসব পালন করে আসছে খাল বিল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।

রাজ্যের প্রাণি সম্পদ বিকাশ দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ এই মেলার পৃষ্ঠপোষক। তিনি জানান, খাল-বিল উৎসব উপলক্ষে বাঁশদহ বিলে মাঝামাঝি এবং দু পাড়ে এবার বেশ কয়েকটি মঞ্চ করা হচ্ছে। সেখানে সানাই থেকে শুরু করে পল্লীগীতি, ভাটিয়ালি সহ লোকসংগীত পরিবেশিত হবে। উৎসবের উদ্বোধন করবেন রাজ্যের মৎস্য মন্ত্রী। খাল বিল থেকে তুলে আনার শাপলা শালুক ফুল দিয়ে অতিথি বরণ করা হবে।

advertisement

আরও পড়ুন- সাবধান! গ্যাসের ভর্তুকির টাকা দেওয়ার এমন ফোনেই বাড়ছে বিপদ

এই মেলার অন্যতম আকর্ষণ নানা স্বাদের পিঠে। পাটিসাপটা থেকে শুরু করে সরু চাকলি সবই তৈরি হবে এই মেলার মাঠেই। গরম গরম পিঠের স্বাদ নিতে পারেন দর্শনার্থীরা।শুধু তাই নয়, থাকছে খেজুর গুড়ে রসনা পরিতৃপ্ত করার ব্যবস্থা। সেইসঙ্গে মেলায় আসা অতিথি অভ্যাগতদের রকমারি চুনো মাছের পদ দিয়ে মধ্যাহ্ন ভোজ খাওয়ানো হয়।

advertisement

মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, এই বাঁশদহ বিল লম্বায় প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার। এটিকে ঘিরে একটি ইকোটুরিজম পার্ক তৈরির ভাবনা রয়েছে। বিধায়ক এবং সরকারি অন্য তহবিলের অর্থে পর্যটকদের জন্য আবাস তৈরি করা হচ্ছে।

এবার উৎসবের জন্য বিলের পারে সেলফি পয়েন্ট তৈরি করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, বাঁশদহ বিলকে ঘিরে কর্মসংস্থানেরও চেষ্টা হচ্ছে। কাছাকাছি বিদ্যানগর এলাকায় একটি চুনো মাছ সংরক্ষণ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে এবার বিলের পারে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ পালিত হবে।

advertisement

আরও পড়ুন- Murshidabad News: মনপসন্দ সোনার গয়না না দিতে পারায় বধূকে 'খুন'! ফরাক্কায় ভয়াবহ ঘটনা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ইউটিউব দেখেই কামাল করছে এই কিশোর, দেখলে আপনিও চোখ সরাতে পারবেন না
আরও দেখুন

সব মিলিয়ে প্রতিবারের মতো এবারও প্রচুর দর্শনার্থীর ঢল নামবে বলে আশাবাদী উদ্যোক্তারা। খুব সকাল থেকেই দর্শনার্থীরা খেজুর রসের লোভে ভিড় করা শুরু করেন। এরপর চলে পিঠে খাওয়ার পর্ব। দুপুরে মধ্যাহ্ন ভোজে ভাতের সঙ্গে থাকে বেশ কয়েক রকমের চুনো মাছের নানা পদ। সেই সঙ্গে থাকে মেলা ঘুরে দেখার আনন্দ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
থাকছে চুনো মাছের নানা পদ, বড়দিনে 'খাল-বিল উৎসব'-এ একবার ঘুরে আসবেন নাকি!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল