সাগরের বিডিও কানাইয়া কুমার রায় বলেন, মন্দির থেকে এখনও ৫০০ মিটার দূরে রয়েছে সমুদ্র। স্নান ঘাটের কাছে কংক্রিটের রাস্তায় যেখানে ভাঙন দেখা দিয়েছে সেখানে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাঙন রোধের জন্য ২৬ জুলাই উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি এলাকা পরিদর্শন করবে। তারপরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ভাঙন রোধের জন্য দীর্ঘদিন চেষ্টা চালাচ্ছে প্রশাসন।
advertisement
আরও পড়ুন: বারবার ডাকলেও আসলেন না চিকিৎসক, চোখের সামনে ছটফট করতে করতে যুবকের মৃত্যু!
২০২৩ সালে গঙ্গাসাগর মেলা শুরুর আগে মন্দিরের সামনে ভাঙন রুখতে সেচ দফতর প্রায় ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে টেট্রাপড প্রকল্পের কাজ করেছিল।কিন্তু বছর ঘোরার আগেই তা সমুদ্রের গ্রাসে চলে গিয়েছে। ফের মন্দির প্রাঙ্গণের কাছাকাছি সমুদ্রের ভাঙন আটকাতে ২০২৪ সালে গঙ্গাসাগর মেলার আগে কোটি টাকা খরচ করে পাইলট প্রকল্প করেছিল সেচ দফতর। কিন্তু তা-ও সফল হয়নি। তবে মন্দির সুরক্ষিত রয়েছে বলে বার্তা প্রশাসনের। ভাঙন রুখতে সবরকম পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। যার ফলে কিছুটা হলেও খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।
নবাব মল্লিক