TRENDING:

সময়ের আগে ঝটিকা সফরে 'বাপেরবাড়িতে' উমা! যাবেন নাকি এই পুজো দেখতে?

Last Updated:

লাগেনি কাশের দোলা। নেই শিশির ভেজা শিউলিও। তবু শারদোৎসবের মেজাজে কালনার বাসিন্দারা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কালনা, পূর্ব বর্ধমান, নবকুমার রায় : এখনও লাগেনি কাশের দোলা। নেই শিশির ভেজা শিউলিও। তবু শারদোৎসবের মেজাজে কালনার বাসিন্দারা। দুর্গাপুজোর মাস দেড়েক আগের মহিষমর্দিনী পুজোই কালনা শহরের অকাল দুর্গোৎসব। শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই পুজো চার দিন চলবে। তবে এবার ঘনীভূত দুর্যোগের ভ্রূকুটি নিয়েই শুরু হচ্ছে পুজো। ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
প্রতিকী ছবি।
প্রতিকী ছবি।
advertisement

এখন অসুররূপী নিম্নচাপকে দেবী পরাস্ত করলেই পুজোর আনন্দটা উপভোগ করতে পারবে কালনা সহ তৎসংলগ্ন এলাকার মানুষ। প্রসঙ্গত, কালনার প্রায় ২০০ বছরের অধিক প্রাচীন মহিষমর্দিনী মাতার পুজোকে কেন্দ্র করে জমজমাট হয়ে উঠেছে কালনা শহর। শনিবার থেকে চারদিন ধরে চলা এই পুজোয় এবারও বিপুল জনসমাগম হবে বলে মনে করছেন পুজো উদ্যোক্তা ও প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা।

advertisement

আরও পড়ুন : চোখের সামনে সব শেষ হয়ে গেল, ওঁরা শুধু দেখলেন! আবার ধান রোওয়া কি সম্ভব হবে? 

পুজোকে কেন্দ্র করে বিশাল এলাকাজুড়ে মেলা বসেছে। পুজো কমিটির পক্ষ থেকে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। ড্রোনের মাধ্যমে চালানো হবে নজরদারি। নিরাপত্তার জোরদার করতে সবরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভাগীরথী নদী পার্শ্ববর্তী এলাকা ও ফেরিঘাটগুলিতে অতিরিক্ত নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুজো উদ্যোক্তারা জানান, কালনার ভাগীরথী নদীতে ভেসে আসা দেবীর কাঠামো পেয়ে স্বপ্নাদেশের মাধ্যমে এই পুজো শুরু হয়। সেইসময় এই নদীঘাট ছিল প্রাচীন নদীবন্দর।

advertisement

আরও পড়ুন : যমালয়ের মতো ঝুঁকি! শহরের প্রাণকেন্দ্রে মরণফাঁদ, তড়িঘড়ি পদক্ষেপ পুরসভার 

প্রথম দিকে হোগলাপাতার ছাউনি দেওয়া আচ্ছাদনের মণ্ডপে মায়ের পুজো শুরু হয়। পরে স্থায়ী মন্দির ও আটচালা তৈরি হয়। আজও স্থায়ী সুউচ্চ লোহার তৈরি নহবত খানায় বাজে নহবত সানাইয়ের সুর। এবারও পুজো মণ্ডপ সহ নহবতখানা সাজিয়ে তোলা হয়েছে রঙিন আলোয়। নিয়মনিষ্ঠা সহকারে পুজোর রীতিনীতি নিষ্ঠা সহকারে পালন করা হয় এখানে।

advertisement

আরও পড়ুন : এত্ত বড় রাখি… কে পরবে? কাদের জন্য এই বিশাল আয়োজন?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

কাঠের পুতুল নাচ, দরিদ্র সেবা, চাল, বস্ত্র বিতরণ করা হয়। পাঁচদিন ধরে চলা যাত্রাপালা পুজোর অন্যতম এক আকর্ষণ। পুজো কমিটির সম্পাদক অমরজ্যোতি কুণ্ডু বলেন, মায়ের পুজো দেখতে প্রতিদিনই চল্লিশ-পঞ্চাশ হাজার ভক্ত ও দর্শনার্থী উপস্থিত হন। এবারও লক্ষ-লক্ষ মানুষের ভিড়ে উপচে পড়বে পুজো প্রাঙ্গন। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, দুর্গাপুজোর মতোই বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন আসে। নতুন জামা কাপড়ও কেনা হয়। পুজোর আগে পুজোয় মেতে ওঠেন কালনা সহ সংলগ্ন এলাকার মানুষ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
সময়ের আগে ঝটিকা সফরে 'বাপেরবাড়িতে' উমা! যাবেন নাকি এই পুজো দেখতে?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল