চোখের সামনে সব শেষ হয়ে গেল, ওঁরা শুধু দেখলেন! আবার ধান রোওয়া কি সম্ভব হবে?

Last Updated:
৭৩,৮৫০ হেক্টরে আমন চাষের লক্ষ্য ছিল। এর মধ্যে ৬৬ হাজার হেক্টরে রোপণ শেষ হলেও প্রকৃতির কারণে ক্ষতি হয়েছে।
1/6
কাটোয়া মহকুমার বহু এলাকায় ধান জমি জলে ডুবে রয়েছে। সদ্য রোওয়া ধানের জমি প্লাবিত হয়ে চাষিদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে।
কাটোয়া মহকুমার বহু এলাকায় ধান জমি জলে ডুবে রয়েছে। সদ্য রোওয়া ধানের জমি প্লাবিত হয়ে চাষিদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
2/6
জলে ডুবে থাকা ধানের বীজ পচে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কৃষকরা বলছেন, এত খরচ করে চাষ করেও সারা বছরের খাবার অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে।
জলে ডুবে থাকা ধানের বীজ পচে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কৃষকরা বলছেন, এত খরচ করে চাষ করেও সারা বছরের খাবার অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
3/6
লাগাতার বৃষ্টি ও কাঁদরের জল উপচে নীচু এলাকায় বেশি জল জমেছে। দ্রুত জল না নামায় নতুন করে বীজতলা তৈরি ও রোপণ অনেক ব্যয়বহুল হবে।
লাগাতার বৃষ্টি ও কাদা জল উপচে নীচু এলাকায় বেশি জল জমেছে। দ্রুত জল না নামায় নতুন করে বীজতলা তৈরি ও রোপণ অনেক ব্যয়বহুল হবে। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
4/6
কৃষি দফতরের তথ্য অনুযায়ী, কাটোয়া মহকুমায় ৭৩,৮৫০ হেক্টরে আমন চাষের লক্ষ্য ছিল। এর মধ্যে ৬৬ হাজার হেক্টরে রোপণ শেষ হলেও প্রকৃতির কারণে ক্ষতি হয়েছে।
কৃষি দফতরের তথ্য অনুযায়ী, কাটোয়া মহকুমায় ৭৩,৮৫০ হেক্টরে আমন চাষের লক্ষ্য ছিল। এর মধ্যে ৬৬ হাজার হেক্টরে রোপণ শেষ হলেও প্রকৃতির কারণে ক্ষতি হয়েছে। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
5/6
বর্তমানে ৩,৭৮০ হেক্টর জমি জলের তলায়। এর মধ্যে প্রায় ২,০৩৫ হেক্টরে স্থায়ী ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ১,৪১৫ হেক্টরে জল নেমে গেলে পুনরায় রোপণ সম্ভব।
বর্তমানে ৩,৭৮০ হেক্টর জমি জলের তলায়। এর মধ্যে প্রায় ২,০৩৫ হেক্টরে স্থায়ী ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ১,৪১৫ হেক্টরে জল নেমে গেলে পুনরায় রোপণ সম্ভব। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
6/6
কেতুগ্রাম, মঙ্গলকোট, কাটোয়া ১ ও ২ ব্লকের বহু মৌজায় জলমগ্ন অবস্থা। বাঁধমুড়ো, করজগ্রাম, আলমপুর, করুইতেও একই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
কেতুগ্রাম, মঙ্গলকোট, কাটোয়া ১ ও ২ ব্লকের বহু মৌজায় জলমগ্ন অবস্থা। বাঁধমুড়ো, করজগ্রাম, আলমপুর, করুইতেও একই চিত্র দেখা যাচ্ছে। (ছবি ও তথ্য : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
advertisement
advertisement