আর এই করাণে ব্যস্ততা তুঙ্গে থাকে মৃৎশিল্পীদের। এ উৎসবকে ঘিরে মাটির প্রদীপ বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। অন্যদিকে পুজোর সামগ্রী যেমন দেবীর পুজোর মাটির ঘট, ধুনুচি ইত্যাদি তৈরি করতে নাওয়া খাওয়া ভুলেছে কুমোর পরিবারগুলি।
আরও পড়ুন : লাটে উঠেছে ব্যবসা, চারমাস ধরে রোজ কমছে ক্রেতা! ঘরে-বাইরে জেরবার সাধারণ মানুষ, চাকদহের এ কী হাল…
advertisement
যদিও বৃষ্টির কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটেছে অনেক। জোরকদমে কাজ এগিয়ে রাখতে চাইলেও তা সম্ভব হয়নি। স্বাভাবিকভাবে কালীপুজোর আগে সম্স্ত কাজ শেষ করার জন্য হাতের সময় অনেকটা কম। যা চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছে কুমোর পাড়ার। কারণ এই ধরনের মাটির জিনিসপত্রগুলি প্রথমে হাতে তৈরি করতে হয়। তারপর সেগুলিকে রোদে শুকিয়ে চুল্লিতে পোড়ানো হয়। যার জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ সময়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেশ কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করার পরে মাটির তৈরি এই সমস্ত জিনিসগুলি বাজারজাত করার উপযোগী হয়ে ওঠে। আর সেখান থেকে বাঙালির প্রতিটা ঘরে ঘরে পৌঁছে যায় মৃৎশিল্পদের হাতের তৈরি মাটির বিভিন্ন সরঞ্জাম। যা দিয়ে বাঙালি মেতে ওঠে পুজোর অনুষ্ঠানে। কিন্তু পুজোর মরশুমে বৃষ্টি যেভাবে কাজের ব্যাঘাত ঘটিয়েছে, তাতে চাহিদা মতো জোগান দেওয়া নিয়ে চিন্তা বেড়েছে।