শুরু হল মাটির প্রতিমা গড়ে ধুমধাম করে পুজো করার কাজ। এই প্রতিমাটির উচ্চতা তখন ছিল ১৬ হাত, চলত নিরঞ্জন পর্বও। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বিদ্যুতের তার, টেলিফোনের তার পাতায় এই প্রতিমাকে বিসর্জন দেওয়া নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর পর এখানে কমানো হয় উচ্চতা। বর্তমানে এখানে কালি প্রতিমার উচ্চতা ১৪ হাত(৬৫ ফুট)। বর্তমানে প্রতিমার জন্য স্থায়ী মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : মাত্র ১৫০ টাকায় সুরক্ষিত করুন সন্তানের ভবিষ্যত! ছেলেমেয়ে সঞ্চয় করা শিখবে হাতকলমে! রইল মজাদার উপায়ের খোঁজ
এখন সেখানে রয়েছে স্থায়ী কালী মূর্তি। একসময় গ্রামে কোন বড় উৎসব পালন করা হত না। দুর্গাপুজো করার রেওয়াজ ছিল না। প্রতিমা দর্শন করতে গ্রামবাসীদের কয়েক কিলোমিটার দূরের গ্রামে যেতে হত। সে সময় গ্রামের মানুষজন গ্রামেই কালীপুজো উপলক্ষ্যে আনন্দ উৎসবে মাততেন। বর্তমানে কালীপুজোর রাতে এখানে প্রচুর পরিমাণে পূণ্যার্থী আসেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার মানুষ এখানে ভিড় করেন। প্রতি বছর কালীপুজোর আগে প্রতিমার গায়ে নতুন করে রঙের প্রলেপ লাগানো হয়, পড়ানো হয় অলংকার। এখানে খুব ধুমধাম করে পুজো হয়। থাকে অন্নভোগ খাওয়ানোর ব্যবস্থা। এবছরও তার কোন ব্যতিক্রম হবে না বলে জানিয়েছেন মন্দির কমিটির সদস্য যাদব পুরকাইত ও অন্য সদস্যরা। এবছরও সবাইকে এই প্রতিমা দর্শনের আবেদন জানিয়েছেন মন্দির কমিটির সদস্যরা।