Akash Deep : ইলেকট্রনিক্সের দাপটেও টিকে আছে পাটকাঠির আকাশ প্রদীপ! ফেরি করছেন বৃদ্ধ, জানেন কত দামে বিক্রি হচ্ছে?

Last Updated:
Traditional Akash Deep : আশ্বিনের শেষ থেকে কার্তিকের শেষ পর্যন্ত পালিত হয় এই প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। এই প্রদীপ জ্বালানোর উদ্দেশ্য হল পূর্বপুরুষদের পথ দেখান এবং তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করা।
1/5
৮০-র মনিমোহন আকাশ প্রদীপের ফেরিওয়ালা! এই প্রতিকূল অবস্থাতেও মানুষ দাম দিয়ে নিচ্ছেন আকাশ প্রদীপ। আশ্বিন শেষে কার্তিক মাসের পহেলা থেকে সংক্রান্তি পর্যন্ত এক মাস গ্রামাঞ্চলে বাঙালি হিন্দু পরিবারের সন্ধ্যা হলেই দ্বীপ জ্বালিয়ে পূর্ণ লাভ দীর্ঘদিনের রীতি পালন বাংলা'র ঘরে ঘরে। এই আকাশ প্রদীপকয়েক বছর আগে পর্যন্ত দারুণ চল ছিল। ইলেকট্রনিক্স চায়না আলোর দাপটে সেই রীতি ক্রমশ ফিকে হচ্ছে। আর এই প্রতিকূল অবস্থায় পাটকাঠির তৈরি আকাশ প্রদীপ ফেরি করতে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন এক বৃদ্ধ। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
আশিরমনিমোহন আকাশ প্রদীপের ফেরিওয়ালা! এই প্রতিকূল অবস্থাতেও মানুষ দাম দিয়ে নিচ্ছেন আকাশ প্রদীপ। আশ্বিন শেষে কার্তিক মাসের পহেলা থেকে সংক্রান্তি পর্যন্ত এক মাস গ্রামাঞ্চলে বাঙালি হিন্দু পরিবারে সন্ধ্যা হলেই দ্বীপ জ্বালিয়ে পূণ্য লাভ দীর্ঘদিনের রীতি পালন করা হয় ঘরে ঘরে। এই আকাশ প্রদীপকয়েক বছর আগে পর্যন্ত দারুণ চল ছিল। ইলেকট্রনিক্স চায়না আলোর দাপটে সেই রীতি ক্রমশ ফিকে হচ্ছে। আর এই প্রতিকূল অবস্থায় পাটকাঠির তৈরি আকাশ প্রদীপ ফেরি করতে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন এক বৃদ্ধ। <strong>(ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)</strong>
advertisement
2/5
সাধারণত আশ্বিনের শেষ থেকে কার্তিকের শেষ পর্যন্ত পালিত হয় এই প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। এই প্রদীপ জ্বালানোর উদ্দেশ্য হল পূর্বপুরুষদের পথ দেখান এবং তাদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করা। গত কয়েক বছরে ক্রমেই আকাশ প্রদীপ এর জ্বালানোর রীতি কমেছে।
সাধারণত আশ্বিনের শেষ থেকে কার্তিকের শেষ পর্যন্ত পালিত হয় এই প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। এই প্রদীপ জ্বালানোর উদ্দেশ্য হল পূর্বপুরুষদের পথ দেখান এবং তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করা। গত কয়েক বছরে ক্রমেই আকাশ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি কমেছে।
advertisement
3/5
লক্ষ্মী-নারায়ণের উদ্দেশেও জ্বালানো হয় দ্বীপ। দেব - দেবী এই মাসে জেগে ওঠেন বলে মনে করা হয়। তাই পূর্ণ লাভ করতে এই সময় দ্বীপ জালানো হয়। এই প্রথাটি 'আকাশদীপ' বা 'আকাশবাতি' নামেও পরিচিত। কয়েকটা পাটকাঠির টুকরোকে সুতো দিয়ে মালা করে একটি অন্যটুর সঙ্গে পেঁচিয়ে চৌকাকৃতি খাচার ন্যায় তৈরি করা হয়। উপরের দিক গৃহস্থ বাড়ির উঁচু অংশে দড়ি দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখে তার মধ্যে সন্ধ্যায় বাতি বা প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
লক্ষ্মী-নারায়ণের উদ্দেশেও জ্বালানো হয় দ্বীপ। দেব - দেবী এই মাসে জেগে ওঠেন বলে মনে করা হয়। তাই পূণ্য লাভ করতে এই সময় দ্বীপ জালানো হয়। এই প্রথাটি 'আকাশদীপ' বা 'আকাশবাতি' নামেও পরিচিত। কয়েকটা পাটকাঠির টুকরোকে সুতো দিয়ে মালা করে একটি অন্যটির সঙ্গে পেঁচিয়ে চৌকাকৃতি খাচার ন্যায় তৈরি করা হয়। উপরের দিক গৃহস্থ বাড়ির উঁচু অংশে দড়ি দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখে তার মধ্যে সন্ধ্যায় বাতি বা প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
advertisement
4/5
কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আশ্বিন মাসের শেষ থেকে কার্তিক মাসের শেষ পর্যন্ত প্রতি ঘরে ঘরে আকাশ প্রদীপ জ্বালতে দেখা যেত সন্ধ্যা বেলা। সে সব যেন অতীত। কিন্তু এই প্রতিকূল অবস্থাতেও পাটকাঠির আকাশ প্রদীপ রঙিন কাগজের মোড়কে আকর্ষণীয় ভাবে তৈরি করে গ্রামে গ্রামে ঘুরে ফেরি করছেন প্রায় ৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধ মনিমোহন মাইতি।
কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আশ্বিন মাসের শেষ থেকে কার্তিক মাসের শেষ পর্যন্ত প্রতি ঘরে ঘরে আকাশ প্রদীপ জ্বালতে দেখা যেত। সে সব যেন অতীত। কিন্তু এই প্রতিকূল অবস্থাতেও পাটকাঠির আকাশ প্রদীপ রঙিন কাগজের মোড়কে আকর্ষণীয় ভাবে তৈরি করে গ্রামে গ্রামে ঘুরে ফেরি করছেন প্রায় ৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধ মনিমোহন মাইতি।
advertisement
5/5
এই প্রতিকূল অবস্থাতেও বেশ চাহিদার সঙ্গে আকাশ প্রদীপ সংগ্রহ করতে দেখা যাচ্ছে সাধারণ মানুষকে। সাইজ অনুযায়ী দুই ধরনের আকাশ প্রদীপ রেখেছেন মনমোহন বাবু, বিভিন্ন ডিজাইনের আকাশ প্রদীপ ২৫ ও ৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন তিনি। আকাশ প্রদীপ তৈরি প্রায় সবার জানা। তবে পাঁচলা বাগানগোড়া ' র মনিমোহন বাবুর হাতে তৈরি সুদর্শন রঙিন কাগজে মোরকে তৈরি এমন আকাশ প্রদীপ বেশ আগ্রহের সঙ্গে মানুষ ক্রয় করছেন মানুষ। ( ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
বেশ চাহিদার সঙ্গে আকাশ প্রদীপ সংগ্রহ করতে দেখা যাচ্ছে সাধারণ মানুষকে। সাইজ অনুযায়ী দুই ধরনের আকাশ প্রদীপ রেখেছেন মনমোহন বাবু। বিভিন্ন ডিজাইনের আকাশ প্রদীপ ২৫ ও ৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন তিনি। আকাশ প্রদীপ তৈরি প্রায় সবার জানা। তবে পাঁচলা বাগানগোড়া ' র মনিমোহন বাবুর হাতে তৈরি সুদর্শন রঙিন কাগজে মোড়কে তৈরি এমন আকাশ প্রদীপ বেশ আগ্রহের সঙ্গে মানুষ ক্রয় করছেন মানুষ। <strong>( ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement