আরও পড়ুন: দ্বিতীয় বছরে পা সুন্দরবন পাখির উৎসবের, দেশ-বিদেশ থেকে হাজির পর্যটকরা
গত বছরও পাথরপ্রতিমার এই স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা ছিল ১৬ জন। কিন্তু শিক্ষক ছিল না। ফলে নতুন বছরে একজনও পড়ুয়া ভর্তি হয়নি স্কুলে। উল্টে ওই ১৬ জন পড়ুয়া ট্রান্সফার সার্টিফিকেট নিয়ে ১০ কিলোমিটার দূরের অন্য স্কুলে ভর্তি হয়। এমন অবস্থায় স্কুলটি বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রায় অনিবার্য ছিল।
advertisement
এই জুনিয়র হাই স্কুল একসময় চালাতেন তিনজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। তাঁদের চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ করা হয়। বছর চারেক পর অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বয়স ৬৫ হয়। ফলে তাঁদের চুক্তি আর নবীকরণ করা হয়নি। পরিবর্তে নতুন একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়। তিনি তাঁর মর্জিমত যাতায়াত করেন বলে অভিযোগ। স্কুল সূত্রে খবর, ২০১৩ সালে চারটি ক্লাসে ৬০ জন ছাত্র ছিল। কিন্তু সর্বসময়ের শিক্ষক না থাকায় ক্রমশই কমতে শুরু করে পড়ুয়ার সংখ্যা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
২০২৩ সালে স্কুলের পড়ুয়া সংখ্যা কমে হয় ১৬ তে ঠেকে। স্কুলের এই বেহাল অবস্থা দেখে তারাও দূরের স্কুলে টিসি নিয়ে চলে যায়। এ নিয়ে ওই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাসুদেব দাস জানান, বহুবার এসআই অফিস থেকে ডিআই অফিসে যোগাযোগ করেছি। আবেদন করেছি আরও শিক্ষক দেওয়ার জন্য, কিন্তু সুরাহা হয়নি। ফলে কার্যত স্কুল বন্ধই হয়ে গেল এবার।
নবাব মল্লিক