এই গ্রামেরই এক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য ছটি নায়ক জানান , রবিবার রাতে খাওয়া দাওয়া করার সময় আচমকাই তার বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ে। ওই বাড়িতে স্বামী, স্ত্রী, শাশুড়ি ও দুই সন্তান মিলে বসবাস করতেন। হঠাৎ বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ায় কোনওরকমে প্রাণে বাঁচেন তাঁরা। আবাস যোজনায় বাড়ির নামের তালিকা থাকলেও তিনি বাড়ি পাননি। বর্তমানে আশ্রয় হারিয়ে দিশেহারা অবস্থা হয়ে গিয়েছে তাদের। অবিলম্বে পাকা বাড়ির দাবি করছেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন : শিকারের ফাঁদে প্রাণ গেল শিকারির! বিড়ালকে ধাওয়া করতে গিয়ে জাতীয় সড়কে মর্মান্তিক মৃত্যু চিতাবাঘের
এ বিষয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য রোহিনী কুমার বলেন, শুধুমাত্র এই পরিবার নয়, একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একাধিক পরিবার। তাদের জন্য এলাকায় কোনও কমিউনিটি হল না থাকার কারণে তাদের পরিস্থিতি আরও করুণ হয়ে গিয়েছে। অনেকেরই আবাসের তালিকায় নাম ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে সেই নামের তালিকা থেকে তাঁদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কংগ্রেস পরিচালিত মাড়ু মসীনা গ্রাম পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েতে একাধিক পরিবারের বসবাস। এখানে অনেকেরই আবাস যোজনার তালিকায় নাম রয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেই বাড়ি পাননি। কোনওরকমে মাটির বাড়িতেই দিন কাটান তাঁরা। তবে এই প্রবল বর্ষণে তারা হারিয়েছে মাথার ছাদ। আশ্রয়হীন হয়ে বিপাকে পড়ে গিয়েছেন তারা।