জেটিঘাট সারানোর জন্য এলাকা পরিদর্শন করেছেন রায়দিঘির বিধায়ক অলক জলদাতা। স্থানীয় সূত্রে খবর, সমুদ্রে মাছ ধরার মরসুম দিন ২০ আগেই শুরু হয়ে গায়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন ঘাট থেকে ট্রলার গভীর সমুদ্রে রওনা দিয়েছে। কিন্তু মাছ নিয়ে রায়দিঘির মণি ৫ নম্বর জেটিঘাট ও ভগবতী জেটিঘাটে ফেরে বহু ট্রলার। কিন্তু সেখানে এই ভাঙন দেখা দেওয়ায় ফলে জোয়ারের সময়ে ওই ঘাটে ওঠা-নামার পথে প্রায় বুকসমান জল জমে যায়।মৎস্যজীবীদের অভিযোগ ছিল, ৫ নম্বর জেটিঘাটের অ্যাপ্রোচ রোড এবং ভগবতী জেটিঘাট দু’টির হাল অত্যন্ত বেহাল।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘ভুতের বাসা’ দূর হয়ে মিলবে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা
এই দুটি রাস্তা সংস্কারের জন্য একাধিকবার প্রশাসনকে জানানো হয়। প্রশাসনিক কর্তারা দেখেও যান। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এই বিষয়ে রায়দিঘির বিধায়ক অলোক জলদাতা সমস্যার কথা স্বীকার করে বলেন, ওই দু’টি জেটিঘাট সংস্কারের জন্য সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদকে বলা হয়েছিল। টাকা অনুমোদন হয়েছে। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হবে। তবে মৎস্যজীবীদের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে বাঁশের পাইলিং করে অস্থায়ী রাস্তা করে দিতে হবে। তবেই সমস্যার সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক