দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন এখন মোয়ার গুণগত মান বজায় রাখা ও উৎপাদন বাড়ানোর দিকে নজর দিয়েছে। মূলত রায়দিঘির কাশীনগর, মন্দিরবাজারের লক্ষ্মীকান্তপুরে কনকচূড় ধানের চাষ হয়। মোয়ার মরশুম শুরুর আগে এইসব এলাকা থেকে ধান নিয়ে গিয়ে মোয়া তৈরি শুরু হত। এতে খরচ বেশি পড়ার পাশাপাশি গুণগত মান বজায় রাখতে গিয়ে নানা সমস্যা হত।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বকখালিতে বুক ফাটা হাহাকার, সমুদ্রে নেমে কতদূর -কোথায় গেল কিশোর, কী করে কী হল
ব্যবসায়ীরা জানান, কনকচূড় ধানের উপর মোয়ার গুণগত মান নির্ভর করে। বাজারে এই ধানের ঘাটতি থাকায় অনেক অসাধু ব্যবসায়ী অন্য ধানের খই দিয়ে মোয়া তৈরি করতেন। এর সমাধানে ব্লক কৃষি বিভাগ কনকচূড় ধানের চাষ প্রসারের উদ্যোগ নিয়েছিল। সুফলও মিলছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এক মোয়া ব্যবসায়ী বলেন, গত বছর আমাদের ৩ বিঘা জমিতে কনকচূড় ধান চাষ করেছিলাম। ভালই ফলন হয়েছে। তাই এই বছর আবারও চাষ করেছি। ফলে এবার আর দূরে ধান কিনতে যেতে হবে না। কয়েকদিনের মধ্যে ধান তোলার কাজ শুরু হবে। এরপর সেই ধান রোদে ফেলে ও শিশিরে রেখে কড়াইয়ে তপ্ত বালিতে ভেজে খই হবে। সেই খই দিয়েই তৈরি হবে শীতের ‘ডেলিকেসি’ জয়নগরের মোয়া।





