উপস্থিত ছিলেন নিমপীঠ রামকৃষ্ণ আশ্রমের সম্পাদক স্বামী সদানন্দজী মহারাজ, সহ আরও অনেকে। এখন থেকে হাসপাতালে আসা রোগী, রোগীর পরিবার ও সাধারণ মানুষ এই পরিষেবা পাবেন। এক টাকা, দু টাকা ও পাঁচ টাকার বিনিময়ে ৫০০ মিলি, এক লিটার ও দুই লিটার শীতল জল এবং সাধারণ পাণীয় জল পরিষেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এই পরিষেবা চালু হওয়ায় খুশি এলাকার মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুন: নদীতে স্নানে নেমে আর উঠল না দুই বন্ধু, চাঞ্চল্য এলাকায়
মূলত প্রতিদিন নানা প্রয়োজনে বহু মানুষ এই গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসে। তাছাড়া এই সমস্ত এলাকার বাসিন্দারা নানা প্রয়োজনে রাস্তায় বেরোন। তৃষ্ণা মেটাতে হয় পানীয় জলের বোতল নিয়ে বেরোতে হয় অথবা দোকান থেকে কিনতে হয়। বাইরে থেকে আসা অনেকে আর্থিক কারণে ১৫-২০ টাকা খরচ করে জলের বোতল কিনতে পারেন না। সমস্যা মেটাতে গ্রামীণ পঞ্চায়েতের উদ্যোগে ‘ওয়াটার এটিএম’ গড়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রাম পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে এটিএমে এক টাকার বিনিময়ে ৫০০ মিলিলিটার, দুই টাকায় এক লিটার। এটিএমে গিয়ে এক টাকার কয়েন ফেলে ৫০০ মিলিলিটার এবং দুই টাকার কয়েন ফেলে এক লিটার জল মিলবে। মূলত এই সমস্ত এলাকাগুলিতে সেভাবে আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জল পুরোপুরি ভাবে চালু হয়নি। তাই পঞ্চায়েতের তরফ থেকে এই ওয়াটার এটিএম চালু হওয়ায় এলাকার সাধারণ মানুষের অনেকটাই উপকারে আসবে।
সুমন সাহা