আরও পড়ুন: জয়গাঁ পর্যটন প্রসারে উদ্যোগী পর্যটন ব্যবসায়ীরা
তবে পুরসভার সিসি ক্যামেরা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন তারা। অন্যদিকে রাতে আরও বেশি করে পুলিশ গাড়ি টহল দেওয়ার দাবিও জানিয়েছেন তারা। অন্যদিকে পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে রাস্তা হোক ট্রিট লাইট কিংবা পানীয় জলের কল এই সমস্ত রক্ষণাবেক্ষণ সবটাই শান্তিপুর পৌরসভা সি সি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলে রক্ষা করবে এমন নয় ! সরকারি সম্পত্তি মানে প্রত্যেকের অধিকার সেক্ষেত্রে নিজের সম্পত্তি মনে করে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও তাদের নেওয়া উচিত। অন্যদিকে একের পর এক ছিনতাই, চুরি শহরে বেড়ে যাওয়ায় পৌরসভা চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ পুলিশ প্রশাসনের আরও সক্রিয় ভূমিকার আবেদন জানিয়েছেন।
advertisement
তবে তিনি সর্বসাধারণের উদ্দেশ্যে বলেন, পুরসভা হোক বা পুলিশ প্রশাসন এত বড় শান্তিপুর শহরে কোথায় কি ঘটছে তা সজাগ থাকতে হবে সাধারণ মানুষের। সরকারি প্রকল্পে কোনও কিছু তৈরি হলেও তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ মজুদ থাকে না পৌরসভার কাছে তাই ম্যানহোলের মতন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পথ চলতি গরু কিংবা সারমেয় অথবা মানুষ যে কোনও সময় বিপদ ঘটে যেতে পারত। প্রকৃতপক্ষে লোহার এই ম্যানহোলের ঢাকনা নতুন কিছুটা দাম হলেও পুরনো বেচতে গেলে মাত্র দুই থেকে ৪০০ টাকা পেয়ে থাকে কিন্তু তার জন্য এই চুরি হচ্ছে এমনটা ভাবলেও অবাক হতে হয়। তবে পুরসভাকে কালীমালিপ্ত করার জন্য এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে কেউ আছে কিনা সে বিষয়েও তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। যদিও ইতিমধ্যে ওই জায়গা দুটিতে যাতে কোন বিপদ না ঘটে সেদিকে নজর রেখে পুরসভার পক্ষ থেকে চিহ্নিতকরণ করা হয়েছে এবং একই সঙ্গে নতুন ম্যানহোল ঢাকনা প্রস্তুত করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
মৈনাক দেবনাথ