আগে যে ১০ জন শিশু মারা গিয়েছিল, তাদের মধ্যে মাতৃমা থেকে চার নবজাতক ভর্তি হয়েছিল এসএনসিইউ ওয়ার্ডে। মাতৃমায়ের টিকিট খতিয়ে দেখেন তদন্তকারী দল। সেই সঙ্গে এস এন সি ইউ ওয়ার্ডের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখেন তাঁরা। অভিযোগ উঠেছে, চিকিৎকেরা সঠিক সময়ে সিজার করেন না। সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে পরিষেবা থাকা সত্ত্বেও কেন সদ্যোজাতদের রেফার করা হচ্ছে, এই সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখেন তাঁরা। মেডিক্যাল কলেজ পরিদর্শন করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় তদন্ত কমিটির প্রতিনিধি ডাঃ অসীম দাস মালাকার বলেন, মেডিক্যাল কলেজের পেডিয়াট্রিক বিভাগ, এস এন সি ইউ ওয়ার্ড, লেবার রুম পরিদর্শন করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: একের পর এক মন্দিরে চুরি, গায়েব গয়না! তদন্তে নামতেই পুলিশ যা দেখল
আরও পড়ুন: বাতিল হল একাধিক ট্রেন! বেড়াতে যাওয়ার আগে চরম ভোগান্তি সাধারণ মানুষের
প্রসূতি এবং নবজাতকদের চিকিৎসার সমস্ত পরিকাঠামো খতিয়ে দেখা হয়েছে। একদিনে মৃত ১০ জন শিশুর মধ্যে ৬ জন শিশু এস এন সি ইউ ওয়ার্ডে এবং বাকি ৪ জন হাসপাতালের অন্যান্য ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল। এস এন সি ইউ ওয়ার্ডে থাকা মনে করা হচ্ছে, ছ’জন শিশুর মূলত কম ওজনের কারণেই মৃত্যু হয়েছে। জানা গিয়েছে, নার্সিংহোম থেকে প্রসূতিদের সিজারের পরেই সদ্যোজাত শিশুকে মেডিক্যাল কলেজে রেফার করে দেওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।