তবে ভোটযুদ্ধের অন্যতম প্রধান বিষয় দেওয়াল লিখন। আর এই দেওয়ালেই সে সময় ফুটে উঠত নানান রকম ব্যঙ্গচিত্র, রাজনৈতিক ছড়া , দলীয় নেতৃত্ব কিংবা প্রার্থীর সম্পর্কে কুট কাচালি। তবে পরিমার্জিত ভাষায় শালীনতা বজায় রেখে এ ধরনের দেওয়াল লিখন সে সময় শিল্পকর্মের মধ্যেও পড়ত।
আরও পড়ুন- দোলের পরের দিন ৫৬ ভোগ-সহযোগে মহাপ্রভুর অন্নপ্রাশন পালন নবদ্বীপে, উপচে পড়ছে ভিড়
advertisement
বর্তমানেও দেওয়াল লিখনও হয়, তবে তা সংখ্যায় খুবই কম। প্রতীক চিহ্ন প্রার্থী নামের কারুকার্য কিংবা আকর্ষণীয় রং এ সমস্ত থাকলেও ব্যঙ্গাত্মক লিখন কিংবা ব্যঙ্গচিত্র এখন খুবই কম দেখা যায়। তবে একেবারেই যে হয় না এমন কিন্তু নয়।
রানাঘাট তপশিলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন সাংসদ জগন্নাথ সরকারকে পুনঃনির্বাচিত করার জন্য ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে শান্তিপুর হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় এমনই এক চিত্র ধরা পড়ল।
যেখানে মতুয়া নিশান এবং বিজেপির পতাকা পাশাপাশি উড়ছে ঠিক তার পাশেই তৃণমূল সুপ্রিম এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে রয়েছে গেরুয়া বসন পরিহিত সদ্য তৃণমূলের যোগ দেওয়া বিজেপি বিধায়ক ডাক্তার মুকুটমনি অধিকারী।
আরও পড়ুন- বদলালেন না দিলীপ ঘোষ! দুর্গাপুরের সকালে যা করলেন, দেখে থ সকলে
যদিও সেক্ষেত্রে কোনও চরিত্রের নাম উল্লেখ করা নেই কিন্তু অবয়ব দেখে তা স্পষ্ট এবং পরিষ্কার ভোটারদের কাছে। যদিও এই দেওয়ালে কোথাও প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার কথা বলা নেই তবে অবশ্যই পদ্মফুল প্রতীক চিহ্ন রয়েছে।
Mainak Debnath