রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁকে চিঠি দিয়ে একথা জানিয়েছেন। বেলিয়াতোড় থেকে দুর্গাপুরের দূরত্ব ২৮ কিমি। প্রতিদিন বাঁকুড়া থেকে বহু মানুষ নিত্য প্রয়োজনে দুর্গাপুরে আসেন। তাছাড়া বাঁকুড়ার অনেকে দুর্গাপুর স্টেশন হয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করেন।
আরও পড়ুন: হাঁটু নিয়ে সমস্যা! অপারেশন ছাড়াই মুক্তি! নামমাত্র খরচে বাঁচবে লক্ষ লক্ষ টাকাও, জানুন কোথায়
advertisement
একটু উন্নতমানের চিকিৎসা পেতে বাঁকুড়া থেকে হামেশাই সাধারণ মানুষকে যেতে হয় দুর্গাপুর। এতদিন একমাত্র ভরসা ছিল বাস, এবার রেল সংযোগ হলে সেই রাস্তা আরও সহজলভ্য এবং কম ব্যয়বহুল হবে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ। এতে বিশেষ করে সুবিধা হবে বাঁকুড়া, বড়জোড়া, বেলিয়াতোড়, সোনামুখী এবং গঙ্গাজলঘাটির মানুষের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সাংসদ সৌমিত্র খান দীর্ঘদিন ধরেই এই দাবি নিয়ে কাজ করেছেন। রেলমন্ত্রীর কাছে বারবার করেছেন আর্জি। দরবার করছেনও বেশ কিছু বার। তবে চূড়ান্ত অবস্থান জরিপের অনুমোদন চলে আসায় বিষয়টি বাস্তবতার দিকে আরও একধাপ এগিয়ে গেল বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এই জরিপে দেখা হবে কোনও জায়গার উপর দিয়ে রেললাইন যাবে এবং কোথায় কোন স্টেশন গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে, তা মাপজোক করে নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে।