আরও পড়ুনঃ গ্র্যাজুয়েশনের আগেই IIM-এ পড়ার সুযোগ, দ্বাদশ পাশ করলেই খুলছে ম্যানেজমেন্টের দরজা
বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন বলে জানা যায়। খুব অল্প সময়ে ট্রেনের স্টপেজ থাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে যাত্রীদের অভিযোগ। যাত্রী সূত্রে জানা যায়, ওই ব্যক্তির নাম দীপক রায় চৌধুরী (৫৬), বাড়ি বহরমপুর। রানাঘাট লালগোলা ইএমইউ আপ ট্রেন (31771) সন্ধ্যা ৬.৫০ মিনিটে বেলডাঙ্গা স্টেশনে এসে পৌঁছায়। ট্রেনটি ৬.৫১ মিনিটে ছাড়ার সময় সূচি রয়েছে। বেলডাঙ্গা থেকে বহরমপুর কোর্ট স্টেশনে যাবার জন্য এক যাত্রী ট্রেনে উঠতে গিয়ে প্ল্যাটফর্ম ও ট্রেনের মাঝে ঢুকে যায় বলে জানা যায়। যাত্রীরা চিৎকার শুরু করায় সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনের লোকো পাইলট ট্রেনটি দাঁড় করায়।
advertisement
ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে রেলের আধিকারিক, আরপিএফ ও জিআরপি। দু’জন স্থানীয় বাসিন্দা ও রেলের কর্মীদের যৌধ উদ্যোগে ট্রেনে ওঠার সিঁড়ি কেটে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়। যে কারণে ট্রেনটি প্রায় এক ঘন্টা দাঁড়িয়ে পড়ে বলে জানা যায়। যাত্রীদের অভিযোগ, ট্রেনের স্টপেজ ১ মিনিট হলেও ট্রেনটি ৩০ সেকেন্ডের পরে চলতে শুরু করে। যে কারণে দুর্ঘটনার কবলে পরে ঐ যাত্রী। যাত্রীদের দাবি, ট্রেনের স্টপেজ আরও কিছুক্ষণ বাড়ানো হক। যদিও ওই ট্রেন যাত্রীকে উদ্ধার করে বেলডাঙ্গা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রাথমিক চিকিৎসা করে তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে চিকিৎসক। সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন বলে জানা যায়। রেলওয়ে সুত্রে জানাযায়, রানাঘাট লালগোলা ইএমইউ আপ ট্রেনে উঠতে গিয়ে এক যাত্রী প্ল্যাটফর্ম ও ট্রেনের মাঝে ঢুকে যায়। খবর পেয়ে রেলের অধিকারিক, আরপিএফ ও জিআরপি ছুটে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা ও রেলের কর্মীদের যৌধ উদ্যোগে ট্রেনে ওঠার সিঁড়ি কেটে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়। যাত্রীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। লোকো পাইলটের তৎপরতায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান। কী কারণে ঘটনাটি ঘটে তার তদন্ত করে দেখছে রেলের অধিকারিকরা।





