যদিও অভিযোগ, এতে হুঁশ ছিল না বারুইপুর স্টেশন কর্তৃপক্ষের। এছাড়াও, ২ নম্বর ও ৩ নম্বর প্লাটফর্মে যাওযার জন্য ওভারব্রিজ থেকে শৌচালয়ের কাছে যেতে হয় যাত্রীদের। যাতে প্রতিদিন চরম অস্বস্তিকর পরিবেশের মধ্যে পড়তে হয় যাত্রীদের। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর লাইন ধরে ১ নম্বর প্লাটফর্মের দিকে যাওযার পথে এই ওভারব্রিজের চাঙড় ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল বারুইপুরের নায়েবের মোড়ের বাসিন্দা অসীমা প্রামাণিকের।
advertisement
আরও পড়ুন: ধনখড় তো সরলেন, তাহলে কি এবার শশী থারুর! জানেন, উপ-রাষ্ট্রপতি পদে কার নাম সবার উপরে?
কোনও মাইকিং না করে ওভারব্রিজ বন্ধ করে দেওয়ায় ক্ষুব্ধ নিত্যযাত্রীরা। অনেকেই বলেন ওভারব্রিজ দীর্ঘদিন ধরেই অযোগ্য হয়ে উঠেছিল। ভবঘুরেরা ওভারব্রিজে উঠলে পা ধরে টানতো। নোংরায় দুর্গন্ধে ঘিন ঘিন করত।
আচমকা না ঘোষণা করে কেন বন্ধ করা হল ওভারব্রিজ। ক্ষুব্ধ যাত্রীরা বলেন, ‘‘বাধ্য হয়ে লাইন ধরে যাতায়াত করতে হচ্ছে। সন্ধ্যায় আবার ৪ নম্বর প্লাটফর্মে মালগাড়ি ঢুকিয়ে দিয়ে অবস্থা একেবারে হিমশিম খাওযার জোগাড় হয়। লাইন পেরিয়ে ১ নম্বর প্লাটফর্মে এসে তবে বাইরে যেতে হয়। সমস্যা নিয়ে উদাসীন বারুইপুর স্টেশন কর্তৃপক্ষ। অনেক বার স্টেশন ম্যানেজার কে জানান হলেও কাজ হয়নি। কতদিন ধরে এই সংস্কার চলবে তাও জানাচ্ছে না রেল।’’
সুমন সাহা