তিনি বলেন, “বসন্তপুর থেকে গণস্বাক্ষর এসেছে। পানীয় জল মেলেনি। ঠিকাদারের কাজ না করে বিল পেশ করার অভিযোগপত্র জমা পড়েছে। আমি জেলা বাস্তুকারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি।” অন্যদিকে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ এড়াতে সিউড়ি জেলা পরিষদে বিলের জন্য হাজির হন ঠিকাদার সাবির আলি। তিনি বলেন, “বসন্তপুর প্রাথমিক স্কুলের কাছে চার জায়গায় আমরা জলের সন্ধানে খনন করেছি। কোথাও জলের কোন সুরাহা মেলেনি। শুধু খননের জন্য বীরভূম জেলা পরিষদের কাছে বিল পেশ করেছি। টাকা পাইনি।”
advertisement
পঞ্চদশ অর্থক মিশনের (২০২৩-২৪) প্রায় ১৪ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকা বরাদ্দ হয় পাইক পাড়ার বসন্তপুরের পশ্চিম পাড়ের প্রাথমিক স্কুলের পাশে জল প্রকল্পের। প্রকল্পে সাবমার্সিবল পাম্প ও জলের ট্যাঙ্ক নির্মাণ হওয়ার কথা। বরাত পায় স্থানীয় ঠিকাদার সাবির আলি। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, মাটি খননের লোক ও একটি গাড়ি এনে তার ছবি তুলেই কাজ শেষ করে দেয় ঠিকাদার সংস্থা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মসিবুরর রহমান ওরফে ডাবলুর অভিযোগ, “খননের একটা গাড়ি এলে তার ছবি তোলা হয়। কিছু মাটি তোলা হয়। কিন্তু পাথর ফাটিয়ে যে জল তোলার কথা তা হয় নি। আমরা চাই, কাজ করে সঠিক বিল পাক ঠিকাদার। কিন্তু কাজ না করেই বিল পেশ করা যাবে না।”
সৌভিক রায়