জানা যায় এক সময় এই পর্যটন কেন্দ্রে জঙ্গলে বিভিন্ন পশু পাখি দেখা যেত কিন্তু আস্তে আস্তে তা এই মান্দারণে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। তাই পর্যটকদের একটু হলেও হতাশা। এমনকি এখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশেষ করে জল এবং শৌচাগারেরপরিষেবা সেভাবে নেই। বনভোজন এবং পিকনিক করার স্পট নোংরা আবর্জনায় পরিপূর্ণ। রীতিমতো এই ঐতিহ্যবাহী পর্যটন কেন্দ্র উন্নয়নের দাবি তুলেছেন স্থানীয় থেকে পর্যটকেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: রামমোহনের স্মৃতি বিজড়িত আমবাগান, শীতের ছুটিতে পিকনিক স্পট
এই বিষয়ে এক পর্যটক জানান, মান্দারণ পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। এমনকি সরকার থেকেও এই জায়গাটিকে সাজিয়ে তুলছেন। তাই আমরা প্রত্যেকে ঠিক করেছিলাম এখানে পিকনিক করবো। কিন্তু এখানে নতুন ভাবে সাজানো-গুছানো দেখা যায়নি। এই জায়গাটি সুন্দর পরিবেশ থাকলেও সরকারিভাবে নজর না রাখার জন্য অনেক কিছু প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। তাই সে সমস্ত জিনিসগুলো সংরক্ষণ করার জন্য সরকারকে আবেদন করবেন।
আরও পড়ুন: অবলুপ্তির পথে বাংলার এই ঐতিহ্য, শীতের দিনে ঢেঁকির দেখা মেলে হুগলির এই গ্রামে
ঘুরতে আসা এক মহিলার বক্তব্য বহুবার এই পর্যটন কেন্দ্রে এসেছি। শান্ত নিরিবিলি এবং পরিবেশের দিক থেকে যথেষ্ট ভালো জায়গা। আগে হরিণ, ময়ূর বিভিন্ন পাখি থাকতো এই জঙ্গলের মধ্যে না থাকার জন্য একটু হলেও মনটা খারাপ। দ্রুত এই কেন্দ্রটি আরওউন্নয়ন করুক সরকারের কাছে দাবী জানিয়েছেন।
Suvojit Ghosh