সেই খবর পেয়েই কোম্পানি কমান্ডার একটি তল্লাশি দল গঠন করেন এবং বাসটিকে আইসিপি-তে থামান। বাসটি খুঁটিয়ে তল্লাশি করলে লাগেজ বগির ভিতর থেকে ৩০ টি সোনার বিস্কুট পাওয়া যায়। জওয়ানরা সঙ্গে সঙ্গে বাসের চালক, কন্ডাক্টর, বাস এবং সোনা আটক করে এবং আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আইসিপি-তে নিয়ে আসে।
আরও পড়ুন: খুলল কাপলিং, দুটো বগি নিয়ে চলে গেল ইঞ্জিন! হাওড়ায় ইস্পাত এক্সপ্রেসে কী মারাত্মক ঘটনা
advertisement
উদ্ধার করা সোনার বিস্কুটগুলির ওজন ৩,৪৯৯.১৪ গ্রাম এবং সেগুলোর আনুমানিক মূল্য ১,৯৩,৮১,৭৩৯/- টাকা। ধরা পড়া চোরাকারবারিদের নাম মো. ফরহাদ (বাস চালক) ও মো. উমর ফারুক (সহচালক)।
আরও পড়ুন: একদিনে ২৫ জনের মৃত্যু! দেশের এই শহরে মৃত্যুঘণ্টা বাজাচ্ছে ঠান্ডা! সঙ্গীন অবস্থা কলকাতারও
জিজ্ঞাসাবাদে চোরাকারবারিরা জানায়, তারা দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। তারা আরও জানায়, এই বিস্কুটগুলো বাংলাদেশি চোরাকারবারি মো. কামাল (ঢাকার বাসিন্দা) তাদের দিয়েছিল। এরপর ওই সোনার বিস্কুটগুলি কলকাতার নিউ মার্কেটের মো. জামালের কাছে হস্তান্তর করার কথা ছিল। এই কাজের জন্য তাদের ১০,০০০/- টাকা পাওয়ার কথা ছিল। গ্রেফতার হওয়া চোরাকারবারি ও জব্দকৃত সোনা পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য পেট্রাপোলের কাস্টমস অফিসে হস্তান্তর করা হয়েছে।