এই স্প্রে রঙের বৈশিষ্ট্য হল প্রতিমা তৈরির পর স্প্রে রঙ গায়ে দিয়ে পাখা চালিয়ে শুকনো করা যায়। সেজন্য রোদের দরকার পড়েনা খুব একটা। এছাড়াও গ্যাস ফ্লেম দিয়েও শুকনো করা হয়।
প্রতিমা গুলিকেও বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচাতে দেওয়া হয় ছাউনি। এই রঙের আরও একটি বৈশিষ্ট্য হল এই রঙ জলে ধুয়ে যায়না। ফলে দিনের পর দিন এই রঙের চাহিদা বাড়ছে। দেখতেও সুন্দর হচ্ছে।
advertisement
এ নিয়ে প্রতিমা শিল্পী আমিও গায়েন জানিয়েছেন, এখন বেশিরভাগ মাটির সাজের ঠাকুরের অর্ডার আসে। সেক্ষেত্রে এই রঙ ব্যবহার করে প্রতিমা তৈরির ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।
এই রঙের গ্যারান্টি রয়েছে। বৃষ্টির জলেও রঙ উঠবে না একেবারে।প্রতিমার রঙ একবছর পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুইলেও কিছু হবে না। রঙ থেকে যাবে কম করে পাঁচবছর।
এই কথার সঙ্গে একমত জয়দেব হালদার নামের অন্য এক প্রতিমা শিল্পী। তিনি জানিয়েছেন, প্রতি বছর বৃষ্টির জন্য অসুবিধা হয়। তবে এবছর সেই দিকগুলি লক্ষ্য রেখেই আগেভাগে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া পুজোর সময় কিছুটা এগিয়ে এসেছে চাপ কমাতে এই রঙ ভাল কাজে দিচ্ছে।
ঘরের মধ্যে রেখে স্প্রে করে দিলেই কাজ হচ্ছে। পরে পাখা চালিয়ে শুকনো করে দিলে শুকিয়ে যাচ্ছে। ফলে এবছর খুব একটা অসুবিধা হচ্ছে না। দেখতেও ভাল লাগছে।