এই ঘটনাটি ঘটে হোগলবাড়িয়া থানার অধীন নাটনা ও বাঁশবেড়িয়া যাওয়ার কালভার্টের কাছে৷ স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশকে খবর দেন৷ পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে সুলেখা ও তার স্বামীকে করিমপুর হাসপাতালে পাঠায় প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য৷ কর্তব্যরত চিকিৎসক সুলেখা সরকারকে মৃত ঘোষণা করেন ও তার স্বামী প্রণব সরকারকে চিকিৎসা শুরু করেন।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
ঘাতক ট্রাক্টরের চালক পলাতক তবে পুলিশ ট্রাক্টরটিকে বাজেয়াপ্ত করে হুগলবাড়িয়া থানায় নিয়ে যায় । পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এরপর করিমপুর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মৃতদেহটি করিমপুর থানার হাতে তুলে দেন এবং দেহটি ময়নাতদন্ত করার জন্য শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। এই ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
পাশাপাশি আবারও উঠছে সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন। বিশেষ করে মোটরবাইক আরোহীদের একাধিকবার সতর্ক করা সত্ত্বেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় বেপরোয়া গাড়ি চালানো কিংবা অসতর্কভাবে হেলমেট বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালাতে। যার ফলেই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা শিকার হচ্ছেন একের পর এক আরোহীরা। এবং প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে তাদের অসতর্কতা।
Mainak Debnath