মহিষাসুর বধ, তারকা অসুর বধের মতো বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী এই লোকনৃত্যের মাধ্যমে পরিবেশিত হয়। ডিজিটাল মাধ্যমে এই সমস্ত কাহিনীর খণ্ড চিত্র মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে খুব সহজে। আর তাতেই মানুষ উৎসাহিত হচ্ছে। উদ্যোক্তারা এই লোকনৃত্যের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। কয়েক বছর আগে কালিকা পাতারি শিল্পীরা যে দুশ্চিন্তায় ছিলেন তা থেকে কিছুটা স্বস্তি মিলছে। এমনটাই জানাচ্ছেন শিল্পী তথা কালিকা পাতারি দল।
advertisement
বর্তমানে হাওড়া জেলার এই লোকনৃত্য চারটি দল রয়েছে। প্রতিটি দলে কমবেশি ১৫ থেকে ১৬ জন করে সদস্য রয়েছেন। যারা সরকারি স্বীকৃত প্রাপ্ত। এই সময় ডিজিটাল মাধ্যমে আরও বেশি পরিচিতি ঘটছে। বরাত মিলছে কালিকা পাতারি নৃত্য়ানুষ্ঠানে। সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত শিল্পীরা উপকৃত হচ্ছেন, এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে আরও বেশি শিল্পীর প্রয়োজন। স্থানীয় দক্ষ শিল্পীরা নতুন শিল্পীদের পাঠ দানের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত করছে। তবে নতুন শিল্পীদের সরকারি নথিভূক্ত না হওয়ার ফলে সমস্যা বাড়ছে। এই বর্তমান সময়ে যখন ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার ও প্রসার বাড়ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জেলায় বহু শিল্পী রয়েছে যারা এখনও পর্যন্ত সরকারি স্বীকৃত প্রাপ্ত নয়, সমস্ত শিল্পী স্বীকৃত প্রাপ্ত হলে সরকারি অনুদান পেলে জেলার লোকনৃত্য কালিকা পাতারি আরও বেশি চাঙ্গা হবে বলে মনে করছেন শিল্পীরা। এ প্রসঙ্গে শিল্পী শিব শঙ্কর রায় জানাচ্ছেন, আরও বেশি বরাতের পাশাপাশি নতুন শিল্পীরা সরকারি স্বীকৃতভক্ত হলে আরও বেশি সুবিধা হবে।





