আদর্শ জমি তৈরি থেকে কৃত্রিমভাবে চা বাগানের প্রকৃতি রক্ষা করে দক্ষিণবঙ্গে চা চাষ। চা গাছ লাগানো হয়েছে প্রায় পাঁচ মাস, এখানে লাগানো চা গাছের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে। এখানে চা বাগান বা বাগিচা তৈরির উদ্যোগ সফল। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে পূর্ণ একটি চা বাগান চাক্ষুস করতে পারবেন পর্যটকেরা, এমনটাই আশাবাদী উদ্যান কর্তৃপক্ষ।
advertisement
আরও পড়ুন: দূর হল ঘুরতে আসা মায়েদের বড় চিন্তা! এবার বিশেষ সুবিধা মিলবে হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেনে
হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে হাওড়ায় গড়ে উঠছে এই চা বাগান। বেশ কয়েক রকমের চা গাছ লাগানোর পাশাপাশি লাগানো হয়েছে কফি ও চকলেট গাছ। প্রায় ১০৯ হেক্টর জমির উপর বিভিন্ন ধরনের বিরল প্রায় ১২০০০ প্রজাতির গাছ রয়েছে ভারতীয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বোস উদ্ভিদ উদ্যানে। ২০০ বছর পর এই উদ্যানে ফিরছে চা চাষ, প্রায় হাফ একর অর্থাৎ দেড় বিঘা জমিতে চা বাগিচা তৈরি করা হয়েছে। এবার আরও আকর্ষণ বাড়তে চলেছে মানুষের। পুরনো ইতিহাস পুনরজ্জীবিত হতে চলেছে বোটানিক্যাল গার্ডেনে। বিখ্যাত বটগাছ ও কিংস লেকের কাছেই চা বাগিচা। বোটানিক্যাল গার্ডেন বিভিন্ন আকর্ষণ রয়েছে, অল্প দিনেই আকর্ষণের অন্যতম হতে পারে এই চা বাগিচা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ প্রসঙ্গে হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেন জয়েন্ট ডাইরেক্টর দেবেন্দ্র সিং জানান, “পুরনায় ইতিহাস পুনরুজ্জীবিত করতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে চা বাগিচা তৈরি করা হচ্ছে। সংরক্ষণের পাশাপাশি প্রদর্শনী হিসাবে এই চা বাগান তৈরি। ভারতবর্ষে চা চাষের সূচনার ইতিহাস মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে।”
রাকেশ মাইতি