কারখানায় মজুত থাকা দাহ্য পদার্থ বা রাসায়নিক মজুত ড্রাম ভয়ানক শব্দে ফাটতে থাকে, ফলে আগুন মুহূর্তে গোটা কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় এলাকা ঘন জনবসতিপূর্ণ। আগুন কারখানা থেকে এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে ভয়ংকর হতে পারে। তাই স্থানীয় মানুষজন ঘর থেকে বেরিয়ে রাস্তায় আশ্রয় নেন। ঘটনাস্থলে দমকলের দশ’টি ইঞ্জিন পৌঁছে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে।
advertisement
আরও পড়ুন : মা-ছেলের তুমুল অশান্তি, সন্তানের হাতেই প্রাণ গেল গর্ভধারিণীর! হাড়হিম করা দৃশ্য পুরুলিয়ায়
কিন্তু কারখানায় দাহ্য পদার্থ মজুত থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে মুহূর্তে ভয়াবহ রূপ নেয়। স্থানীয়রা প্রথমে সামান্য আগুন দেখে, তার কয়েক মিনিটের মধ্যেই দ্রুত আগুন ছড়িয়ে গোটা কারখানা। ঘটনাস্থলে দমকলের ১০ টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ করে। তবে অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে মানুষকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার কথা বলা হয়। এ প্রসঙ্গে দমকল আধিকারিক জানান, কারখানার প্রচুর দাহ্যবস্তু মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যে কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। ঠিক কী থেকে আগুন লাগল, তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত চলছে। এছাড়াও অগ্নিকাণ্ডের জেরে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ জানা যায়নি।





