আরও পড়ুন: গার্ডেনরিচের পর বৈদ্যবাটি ! জি টি রোডের উপর হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল গোটা বাড়ি
এই বিষয়ে হুগলির মৃৎশিল্পীরা জানান পুকুর থেকে মাটি তোলা আনার পর সেটাকে ভালো করে পাট করতে হয়। তারপর চাকার সাহায্যে হাতে করে তৈরি করতে হয় এবং পোড়ানো হয় আগুনের মাধ্যমে। সাধারণ মাটির হাঁড়ির মতোই কালো হাঁড়িতেও রঙ দিতে হয়। তবে এই হাঁড়িকে আগুনের একটু বেশি সময় পোড়াতে হয়।আগে বহু মানুষই বাড়িতে রান্না এবং কলসিতে জল রাখার কাজে ব্যবহার করতেন৷ এতে জল রাখলে তা ঠান্ডা থাকত। তিনি বলেন বহুদিন ধরে এই হাঁড়ির চাহিদা থাকলেও বর্তমান যুগে আস্তে আস্তে চাহিদা কমে যাচ্ছে এবং বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন।অন্যদিকে আর একজন জানিয়েছেন বর্তমান দিনে প্লাস্টিক এবং বিভিন্ন নিত্য নতুন জিনিস বাজারে চলে এসেছে। যার ফলে এই কালো হাঁড়ি কিনছেন না বাজারে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
একটা সময় ছিল এই হাঁড়ি তৈরি করে শেষ হতো না। কিন্তু এখন কম বিক্রয়ের ফলে রুটি রোজগারের টান পড়ছে।
Suvojit Ghosh