উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র বা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মীরা নিয়মিত গ্রামাঞ্চলে গিয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করছেন। বিশেষত গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রথম পর্যায়ে রেজিস্ট্রেশন, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, টিকা, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও পুষ্টিকর খাবারের পরামর্শ দেওয়া হয়। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, প্রসবের আগে ও পরে নির্দিষ্ট সময়ে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানোও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ পুরুলিয়ার ইতিহাস-ঐতিহ্য আরও কাছ থেকে জানতে চান? একবার হলেও ‘এই’ ঠিকানায় আসুন, প্রাণ জুড়িয়ে যাবে
advertisement
আশা কর্মী ও স্বাস্থ্য সহায়িকারা দরজায় দরজায় গিয়ে বোঝাচ্ছেন – কীভাবে এই পরিষেবা নেওয়া যায়, কোথায় যোগাযোগ করতে হয় এবং কোন কোন নথি প্রয়োজন। তারা জানাচ্ছেন, সরকারি উদ্যোগে এখন বিনামূল্যে হাসপাতালে যাওয়ার গাড়ির ব্যবস্থাও রয়েছে, যাতে জরুরি অবস্থায় গর্ভবতী মহিলাদের দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া যায়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবুও সমস্যা রয়ে গেছে সচেতনতার অভাবে। অনেকেই জানেন না যে, এই সমস্ত সুবিধা পেতে কোন অর্থ দিতে হয় না। শুধু স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেজিস্ট্রেশন করলেই যথাযথ পরিষেবা মেলে। সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবাকে আরও কার্যকর করতে হলে প্রয়োজন সাধারণ মানুষকে সচেতন করে তোলা এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রচেষ্টাকে আরও জোরদার করা।





