TRENDING:

East Bardhaman: দু'বেলা শুধু গুড়মুড়ি, আর ভাতের সঙ্গে...আবাসিক পড়ুয়াদের এ কী খেতে দেওয়া হচ্ছে? প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ

Last Updated:

East Bardhaman: আবাসিক পড়ুয়াদের থাকা খাওয়ার জন্য বরাদ্দ রয়েছে মোটা টাকা। অথচ পড়ুয়াদের দু'বেলা টিফিনে দেওয়া হচ্ছে শুধু গুড় মুড়ি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পূর্ব বর্ধমান: আবাসিক পড়ুয়াদের থাকা খাওয়ার জন্য বরাদ্দ রয়েছে মোটা টাকা। অথচ পড়ুয়াদের দু’বেলা টিফিনে দেওয়া হচ্ছে শুধু গুড় মুড়ি। সঙ্গে জুটছে এক তরকারি ভাত। বার বার অভিযোগ জানিয়েও পরিস্থিতির কোনও বদল হয়নি। এবার তাই প্রধান শিক্ষককে স্কুলে তালাবন্ধ করে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা। কোথায় ঘটল এমন ঘটনা?
দুবেলা গুড়মুড়ি আর এক তরকারি ভাত!প্রধান শিক্ষককে স্কুলে তালাবন্ধ করে রাখলেন অভিভাবকরা
দুবেলা গুড়মুড়ি আর এক তরকারি ভাত!প্রধান শিক্ষককে স্কুলে তালাবন্ধ করে রাখলেন অভিভাবকরা
advertisement

এই স্কুলে সরকারিভাবে বরাদ্দ টাকার গরমিলের অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে মিড-ডে মিলে নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগে প্রধান শিক্ষককে স্কুল ঘরে তালা দিয়ে আটকে রাখলেন অভিভাবক ও গ্রামবাসীদের একাংশ। পরে খবর পেয়ে প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করে আউশগ্রাম থানার পুলিশ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তুমুল উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়।

আরও পড়ুন: ডনবাস চাই! পুতিনের এই একটি শর্তেই মাথা ঘুরে গেল ট্রাম্পের! কোথায় এই ডনবাস, কেন চায় রাশিয়া? ওখানে কী আছে জানেন!

advertisement

পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রাম শোকাডাঙ্গা আদিবাসী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটেছে। অভিভাবকদের দাবি, অবিলম্বে সরকারি টাকার হিসেব দিতে হবে। সেই সঙ্গে মিড-ডে মিলের খাবার ও টিফিনে দেওয়া খাবারের মান উন্নত করতে হবে।

আউশগ্রাম শোকাডাঙ্গা আদিবাসী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ জন ছাত্র-ছাত্রী ও ৪ জন শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন। ৩০ জন ছাত্র-ছাত্রী আবাসিক হিসাবে পড়াশোনা করেন। স্কুলের অভিভাবক ও গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ছাত্র -ছাত্রী মাথাপিছু সরকারি বরাদ্দ হিসেবে মাসে ১ হাজার ৮০০ টাকা দেওয়া হয়।কিন্তু সেই টাকা খরচের হিসাব দিতে পারেন নি প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় দাস।

advertisement

আরও পড়ুন: মলমূত্রের ব্রিফকেস থেকে পরমাণু স‍্যুটকেস! রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে কীভাবে রক্ষা করেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা? পুতিনের বডিগার্ডদের কাছে কী কী থাকে জানলে চমকে যাবেন

পাশাপাশি তাদের আরও অভিযোগ,যে মিড ডে মিলে ছাত্র-ছাত্রীদের ঠিকঠাক খাবার দেওয়া হচ্ছে না।সকাল ও সন্ধ্যায় দেওয়া হয় গুড় মুড়ি। তাছাড়া আবাসিকদের রোজ একটিই তরকারি দিয়ে ভাত খেতে দেওয়া হয়। দিনের পর দিন এভাবে স্কুল চলছে। প্রধান শিক্ষককে স্কুলে আটকে রেখে এই নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন অভিভাবকরা। তাঁরা দীর্ঘক্ষণ ধরে প্রধান শিক্ষককে স্কুলের একটি ঘরে তালাবন্ধ করে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করে। যদিও প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় দাস এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Bardhaman: দু'বেলা শুধু গুড়মুড়ি, আর ভাতের সঙ্গে...আবাসিক পড়ুয়াদের এ কী খেতে দেওয়া হচ্ছে? প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল