রবিবার রাতে ডানকুনি এলাকার বিভিন্ন জায়গায় হানা দেয় এনসিবি! সন্ধা সাতটার পর এনসিবি-র একটি দল হানা দেয় কানাইপুর বারুজীবীতে। সেখানে সুজিত দাসের বাড়িতে একটি চার চাকা গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে একশো কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। সুজিত ছাড়াও তার ছেলে শুভঙ্কর দাসকে গ্রেফতার করা হয়। আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয় ওই বাড়ি থেকেই। তাদের মধ্যে দুজন ওড়িশার, একজন ঝাড়খণ্ডের, দুজন পশ্চিম মেদিনীপুরের বাসিন্দা।
advertisement
ওড়িশা থেকে একটি হুন্ডাই গাড়িতে গাঁজা পাচার হচ্ছে খবর ছিল এনসিবির কাছে। এরপরই কানাইপুরে রাতের অন্ধকারে হানা দেয় তদন্তকারীরা। উত্তরপাড়া থানার কানাইপুর ফাঁড়ির পুলিশের সাহায্য নিয়ে সাতজনকে গ্রেফতার করে। পার ডানকুনিতে সুজিত দাসের একটি হোটেল রয়েছে সেখানেও হানা দেয় এনসিবি।
ধৃত ব্যক্তি সুজিত দাসের পারডানকুনি দিল্লি রোডের ধারে রয়েছে একটি খাবারের দোকান। সেই দোকানেই চলে গোপনে মাদক ব্যবসা। সেখানে একদিকে যখন অভিযান চালাচ্ছেন এনসিবি, সেই সময় কিছু মানুষ তারা দোকানে আসেন মাদক কেনার জন্য। তারপরই তাদের হাতে নাতে ধরে ফেলেন খোদ কাউন্সিলর। তাদেরকে ধরে রাস্তার মধ্যেই একেবারে কান ধরে উঠবস করান। কাউন্সিলর বলেন, শুধু ডানকুনি নয়, বিভিন্ন এলাকার রমরমিয়ে চলছে এই ধরনের ব্যবসা। যার প্রভাব পড়ছে যুব সমাজে।
—- রাহী হালদার