RG Kar Case: মৃত্যুদণ্ডের মুখ থেকে দুই মহিলাই 'বাঁচিয়ে' আনলেন সঞ্জয় রাইকে! কারা তাঁরা? পরিচয় শুনে চমকে উঠবেন কিন্তু
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
RG Kar Case: নিজের পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে সঞ্জয় রাই বলে, “ওই রুমে ওই সময়ে আমার পক্ষে ওই অপরাধ করা সম্ভব নয় স্যর, আমায় ফাঁসানো হয়েছে। আগেও বলেছি, আবারও বলছি।”
advertisement
নিজের পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে সঞ্জয় রাই বলে, “ওই রুমে ওই সময়ে আমার পক্ষে ওই অপরাধ করা সম্ভব নয় স্যর, আমায় ফাঁসানো হয়েছে। আগেও বলেছি, আবারও বলছি।” সঞ্জয় এদিন আরও বলেন, ''আমাকে অত্যাচার করা হয়েছে হেফাজতে। কলকাতা পুলিশ থেকে সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার পর আমার মেডিক্যাল করাতে বারবার ঘোরানো হয়েছে। কোথাও কিছু পাওয়া যায়নি।''
advertisement
advertisement
কিন্তু এদিন আদালতে সব নজর কেড়ে নেন সঞ্জয় রাইয়ের দুই আইনজীবী সেঁজুতি চক্রবর্তী ও কবিতা সরকার। সঞ্জয়ের হয়ে সওয়াল করতে গিয়ে সেঁজুতি বলেন, ''এটা বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনা নয়৷ বিভিন্ন মামলায় আসামিকে শোধরানোর সুযোগ দেওয়ার কথা বারবার বলেছে সুপ্রিম কোর্ট।'' সেঁজুতির আরও সংযোজন, ''নূন্যতম নথি নিয়ে সন্দেহ থাকলে, ধারণার বশবর্তী হয়ে কোনও সাজা হয়ে থাকলে, তা বিবেচনায় আরও আনা উচিত৷ সুপ্রিম কোর্ট বিভিন্ন মামলায় বলেছে। আমাদের এই কেসেও সেরকমই বিষয় লুকিয়ে।''
advertisement
এরপরই সেঁজুতি ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দিল্লির মৃত্যুদণ্ডের উপর একটি লেটেস্ট স্টাডি পেশ করেন আদালতে। সেখানে মেন্টাল হেলথ, পারিবারিক অবস্থান সবকিছু ভেবে দেখা উচিত বলে উল্লেখ করা হয়। ওই গবেষণায় মৃত্যুদণ্ডের সমালোচনাও করা হয়।'' এরপরই সেঁজুতি আদালতের কাছে আবেদন জানান, ''মৃত্যুদণ্ড ছাড়া বিকল্প সাজা দিক আদালত।''
advertisement
advertisement
কিন্তু জানেন কি, সঞ্জয়ের আইনজীবী এই সেঁজুতি চক্রবর্তী ও কবিতা সরকারের আসল পরিচয়? কবিতা সরকার হুগলির মহসিন কলেজ থেকে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা করেছিলেন। আলিপুর কোর্টে নিজের আইনি কেরিয়ার শুরু করেন। মূলত দেওয়ানি মামলার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। তবে পরবর্তীতে ফৌজদারি আইনের মামলাও লড়তে শুরু করেন। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি রাজ্য লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটিতে যোগ দেন। সেই বছরের জুনেই শিয়ালদহ আদালতে যুক্ত হন তিনি। তাঁরই সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সেঁজুতি চক্রবর্তীও।