স্থানীয়দের মতে বিগত কয়েক মাসে প্রায় শতাধিক মানুষ জখম হয়েছেন ভোলার রোষে পড়ে। তাই তার থেকে বাঁচতে লাঠি ও বাঁশ আত্মরক্ষার জন্য কাছে রাখছেন সকলে। এরই মাঝে আজ সকালে ভোলার তাড়া খেয়ে কোনরকমে প্রাণে বাঁচলেও ট্রে ভর্তি ডিম ভেঙেছে কল্যাণীর মদনপুর থেকে ডিম বিক্রি করতে আসা বছর ৫৫ কোহিনুর বিবির। মাসকয়েক আগে আরো এক স্থানীয় বাসিন্দা তিনি বাজার করতে এসেছিলেন তার সঙ্গে ছিল তার ছোট্ট মেয়ে, ষাঁড়ের গুঁতোয় গুরুতর জখম হয় বাচ্চা মেয়েটি। এখন প্রতি হাটে বাজারে যারা আসছেন তারা রীতি মতন রয়েছে আতঙ্কে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
বিগত এক মাসের মধ্যেই প্রায় কম করে দেড়শ থেকে ১৭৫ জন আহত হয়েছেন ষাঁড়ের তাণ্ডবে। ক্ষ্যাপা ষাঁড় কে আটকাতে স্থানীয় মানুষ আবেদন জানাচ্ছেন প্রশাসনের কাছে। যদি প্রশাসন ও বন দফতর এই ষাঁড়টির সদগতি না করেন তাহলে প্রতিদিনই একের পর এক বাড়তে থাকবে আহত মানুষের সংখ্যা।
আরও পড়ুন: Road Accident: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা! নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাথের উপর উঠে গেল টেম্পো, তারপর যা হল…
আরও পড়ুন: Brahmi Saag: অবহেলায় পড়ে থাকা বাংলার ব্রাহ্মী শাক এবার পাবে GI তকমা
এ বিষয়ে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী তিনি জানান, প্রতিদিন ভোলা সকাল হলেই চলে আসে বাজারে। নিজের মনে ই এদিক ওদিক থেকে খেতে থাকছে। ওর রাস্তার সামনে কেউ এসে পড়লে তাকে তাড়া করে গুতিয়ে দিচ্ছে। কখনওকখনওকোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ তাড়া করতে শুরু করছে মানুষজনদের। যাকে সামনে পাচ্ছে তাকেই সিঙে তুলে ঘোরাচ্ছে। ষাঁড়ের ভয়ে তটস্থ বাজারে আসা মানুষজন ও। বহু মানুষ জখম হয়েছেন ষাঁড়ের গুঁতায়। প্রশাসন যদি সাহায্য না করে তাহলে এখন বাজার করাই দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে সেখানকার মানুষের কাছে।
রাহী হালদার





