স্থানীয় সূত্রে খবর, পেশায় মিষ্টান্ন ব্যবসায়ী রমেশ মান্নার বাড়ি চন্দননগরের খলিশানি মনসাতলা এলাকায়। প্রতিদিনের মতোই দোকান বন্ধ করে বাড়িতে ফিরেছিলেন,পরিবারের চারজন একসঙ্গে ঘুমাতে যান। চারজন তথা রমেশ মান্না, তাঁর স্ত্রী সুস্মিতা মান্না ও দুই মেয়ে পৃথা মান্না এবং পর্না মান্না। রমেশ মান্নার বয়স ৫৩ বছর। স্ত্রী পৃথার বয়স ৪৮ ও দুই মেয়ের বয়স ২৪ বছর এবং ২২ বছর।
advertisement
আচমকাই পাড়া-প্রতিবেশীরা দেখে রমেশ মান্নার বাড়ি দাউদাউ করে জ্বলছিল। বাড়ির ভিতর থেকে শোনা যাচ্ছে আর্ত চিৎকার। গায়ে আগুন, অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন চারজন। প্রতিবেশীরা জল দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন এবং অগ্নিদগ্ধ বাড়ির চারজনকে নিয়ে আসা হয় চন্দননগর হাসপাতালে।
ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই উপস্থিত হন মেয়র। তিনি জানান, ” রমেশ মান্না মিষ্টান্ন ব্যবসায়ী। চন্দননগরে তাঁর চারটি মিষ্টির দোকান রয়েছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটে গেল, তা বুঝতেই পারছি না। দ্রুততার সঙ্গে অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁদের চন্দননগর মহাকুমা হাসপাতাল নিয়ে আসা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে স্থানান্তরিত করে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতার হাসপাতালে। ঘটনাস্থলে দমকল আসে। দমকলের প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।”
রাহী হালদার







