স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির উপরের তলায় থাকতেন মনোরঞ্জন। নীচের তলায় মনোরঞ্জনের মা, বিবাহিত বোন নিজের পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। এলাকা সূত্রে জানা যাচ্ছে, মনোরঞ্জনবাবু ভীষণ নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। কয়েক মাস আগে স্ত্রীয়ের সঙ্গেও তাঁর ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর নেশার পরিমাণ আরও বেড়ে যায় বলে খবর।
advertisement
স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকে একাই থাকতেন মনোরঞ্জনবাবু। তাঁর মা বলেন, ‘ছেলে মাঝেমধ্যেই ঘর বন্ধ করে একা থাকত। গত রবিবার ছেলেকে শেষবার খেতে দিয়েছিলাম।’
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ঘটনায় মাথাচাড়া দিয়েছে বেশ কিছু প্রশ্ন। মা-বোন একই বাড়ির নীচের তলায় থাকলেও কোনও পচা গন্ধ পেল না? ছেলের খোঁজও বা কেন করেননি তাঁরা? উপরের ঘরে একজন মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে রয়েছেন, সেটা কি কেউ ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি? ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অস্বাভাবিক মৃত্যু নাকি খুন সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।






