মঙ্গলবারও গোটা এলাকা একেবারে থমথমে। বিশাল পুলিশবাহিনী টহল দিচ্ছে এলাকায়। চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশের সঙ্গে রয়েছে হুগলি গ্রামীণ পুলিশ, হাওড়া পুলিশ। এমনকী ব্যারাকপুর কমিশনারেটের পুলিশের একটি দলও রয়েছে সেখানে। লক্ষ্য একটাই, কোথাও কোনও রকম অশান্তি হলে অতি দ্রুত যাতে পুলিশ পৌঁছে যেতে পারে। পুলিশের সঙ্গে রয়েছে টিয়ার গ্যাস, লাঠি।
আরও পড়ুন: মমতার 'দিল্লি চলো' ডাক... এবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজধানীতে ধরনা তৃণমূলের
advertisement
রিষড়ায় ১৪৪ ধরা জারি থাকার দরুন গোটা এলাকায় পুলিশি টহল চলছে। জি টি রোডের বিভিন্ন জায়গাতেও পুলিশের ব্যারিকেড করে রাখা। জি টি রোড দিয়ে যান চলাচল করলেও তা খুবই ধীর গতিতে চলাচল করছে। রাস্তায় বেড়িয়েও গাড়িচালক থেকে নিত্যযাত্রীরা বিব্রত ও উদ্বিগ্ন।
রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে কয়েকদিন ধরে খুবই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এলাকার মানুষদের। কোথাও ব্যারিকেড করে রাস্তা পুলিশ আটকে দেওয়ার জন্য যাতায়াত করতে পারছেন না। আবার কোথাও আতঙ্কে গাড়ি নিয়ে যেতে পারছেন না। যার ফলে টান পড়েছে তাদের রুজি রোজগারে।
আরও পড়ুন: ভারতের 'এই' স্টেশনে মানুষ টিকিট কাটেন, কিন্তু ট্রেনে চড়েন না...! চমকে দেবে আশ্চর্য কারণ
এলাকাবাসী চাইছেন যাতে পরিস্থিতি যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক হয়। সাধারণ মানুষ যেন আবারও তাদের স্বাভাবিকজনজীবনে ফিরতে পারে। তবে সাধারণ মানুষ যাতে কোনওভাবেই নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগেন, তাঁদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পুলিশ সবরকমভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে।
রাহী হালদার