আরও পড়ুন: মাতৃহারা কিশোরের তৈরি জগদ্ধাত্রীর আরাধনা এগিয়ে এল সোদপুর নাটাগড়ের গোটা পাড়া
জানা যায় এক্সরে প্রায় ৭ মাস, ইসিজি প্রায় দেড় বছর ও আয়ুর্বেদ বিভাগ ১ বছর বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও মিলছে না পরিষেবা।দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে চরম সমস্যায় ভুগছেন হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসারোগীরা।এই বিষয়ে রোগীর আত্মীয়দের অভিযোগ সকাল থেকে খানাকুল গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর জন্য দীর্ঘক্ষণ সময় ধরে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও কোনরূপ পরিষেবা পাওয়া যায়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: ভিটামিন, খনিজে ঠাসা! অনাদরের কচুর গুণের শেষ নেই, দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণে অব্যর্থ
মূলত চিকিৎসক না থাকার কারণে এই সমস্যা বেড়েছে বলে অভিযোগ। প্রায় বিভিন্ন বিভাগ বন্ধ থাকার ফলে রোগীদেরও সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু হাসপাতাল চত্বরে বহু মানুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করলেও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।রোগীরা প্রচুর ভিড় জমাচ্ছে কিন্তু পরিষেবা না পাওয়ার ফলে অসুবিধা হচ্ছে বিশেষ করে রোগীদের। তারা সকলেই চাইছেন বিভিন্ন বিভাগগুলি চালু করলে তাহলে হয়তো অনেকটাই সমস্যার সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন।
যদিও এই বিষয়ে বিএমএইচ সুশান্ত কুমার মজুমদার বক্তব্য হাসপাতালের বিষয়টি তাদের নজরে আছে। বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরের বিভিন্ন জায়গায় জানানো হয়েছে। দ্রুত সমাধান হবে আশ্বাস দিয়েছেন সাধারণ মানুষকে।সব মিলিয়ে দেখার খানাকুল এলাকার সাধারণ মানুষের স্বার্থে প্রশাসন চিকিৎসা পরিষেবা সচল রাখতে ডাক্তারের সংখ্যা বাড়ান কিনা সে বিষয়ে তাকিয়ে থাকবেন আমজনতা।
Suvojit Ghosh