আরও পড়ুন: হাতির হানা থেকে বাঁচাবে ‘ঐরাবত’! এসকর্টের নিরাপত্তায় পরীক্ষাকেন্দ্রে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা
এই স্তম্ভ ঘড়িটির নকশা করেন জনৈক সাগর মিস্ত্রি। ইনি হলেন ঐতিহাসিক হাজারদুয়ারি প্রাসাদের স্থপতিকার। কিন্তু আজ আর চলে না সেই ঘড়ি। জানা যায়, ১৮২৯ সালে নাজিম হুমায়ুন-এর আমলে তৈরি করা হয়েছিল এটি। ঘড়ির ভেতরের সমস্ত কিছুই ছিল সোনার। ব্রিটিশরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় এই ঘরির সোনার পাতাগুলো খুলে নিয়ে যায় বলে কথিত আছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
স্তম্ভের চারিদিকে চারটে ঘড়ি লাগানো ছিল। আগে দিনে দু’বার করে ঘড়িতে দম দেওয়া হলেও আজ সব কিছুই অতীত। স্তম্ভের মধ্যে ইতিহাস বহন করে ঘড়ির খোলসটাই শুধু দাঁড়িয়ে আছে, তা আজ আর চলে না। মনে করা হয়, ভাগীরথী দিয়ে যাতায়াত করা নৌকো এবং অন্যান্য জলযানের যাত্রী ও চালকদের সুবিধার্থেই এই মিনার বা স্তম্ভ তৈরি করা হয়েছিল। সম্ভবত ওই কারণেই ঘড়ির মুখ নদীর দিকে ছিল। আজও ভাগীরথীর অন্য পাড় থেকেও দেখা যায় ঘড়িটি।
কৌশিক অধিকারী





