আপাতত তারা সেখানেই আছেন তাঁরা। সংসার চলে কোন মতে। মামা এক ছানা ব্যাবসায়ীর অধীনে কর্মচারী। সামান্য আয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয় তাঁকেও। এর মধ্যে বড় ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন ছাড়েনি শিবম।
আরও পড়ুন: নাকে-মুখে চাপ চাপ রক্ত! পুকুরে ভাসছে ৭ বছরের মেয়ের দেহ, এমন কাণ্ড ঘটাতে পারে মা? তুলকালাম
advertisement
নয় বছর ধরে ফুলিয়ার সংহতি ফুটবল অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে সে। রাইট ব্যাক শিবম এর আগে অনুর্ধ ১৪ বাংলা দলে সুযোগ পেয়েছে। সম্প্রতি সে অনূর্ধ্ব ১৬ জাতীয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় বাংলা দলের সদস্য হয়েছে। বহরমপুর শিবির শেষ করে ফিরেছে। এরপর সে রওনা দেয় পঞ্জাবে। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে শিবম। আর্থিক কারণে পড়াশোনাও থমকে রয়েছে কয়েক মাস।
আরও পড়ুন: নিবেদিতা সেতুর নিচে ডাস্টবিনে সদ্যোজাত! শিশুর শরীরে কিলবিল করছে পোকা, বাঁচাল কে জানেন?
তার প্রিয় ফুটবলার রোনাল্ডো, ভারতীয়দের মধ্যে প্রবীর দাস তার আদর্শ। ফুটবল প্রশিক্ষকরা ফুটবলের সরঞ্জাম কেনার ব্যাপারে সহযোগিতা করার পাশাপাশি নানাভাবে তাকে আর্থিক সহায়তা করেন। আপাতত মায়ের মেহনত এবং পাড়া প্রতিবেশীদের আশীর্বাদ ও সহযোগিতাতেই এগিয়ে চলেছে শিবং তার স্বপ্নের রাস্তায়। সে আশাবাদী একদিন সে দেশের হয়ে ফুটবল খেলবে এবং তার পরিবার ও পাড়া-প্রতিবেশীদের মুখ উজ্জ্বল করবে।