আরও পড়ুন: হারিয়ে যাওয়া ফুটপাত ফিরে পেয়ে খুশি মধ্যমগ্রামের মানুষ, কিন্তু স্বস্তি কতদিনের?
ধান্যকুড়িয়ায় প্রাচীন রাজবাড়ি আছে। অন্যদিকে সিপাহী বিদ্রোহের আমলে তৈরি হওয়া ধান্যকুড়িয়া হাইস্কুল, ইতালির স্থাপত্য ভাস্কর্যের বহু নিদর্শন অবস্থিত। গাইন, বল্লভ, সাহু জমিদার বাড়ি আজও ধান্যকুড়িয়ার গ্রামের পরতে পরতে দেখা যায়। বরাবরই ছোট বড় পর্দার কলাকুশলী থেকে বিদেশি পর্যটকদের কাছে ধান্যকুড়িয়া প্রাচীন সাংস্কৃতি ঐতিহ্য বহন করা গ্রাম। বহু ইতিহাসের সাক্ষী এই হেরিটেজ গ্রাম। রাজ্যর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে রাজ্য হেরিটেজ কমিশনার আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, বসিরহাটের মহকুমাশাসক আশিস কুমার সহ বিশিষ্টজনেরা স্থানটি ঘুরে দেখেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
ধান্যকুড়িয়াকে যাতে আরও আকর্ষণীয় করা যায় তারজন্য সবকিছু খতিয়ে দেখা হয়। এরজন্য অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করার চিন্তাভাবনা করেছে রাজ্য সরকার, এমনই জানালেন রাজ্য হেরিটেজ কমিশনার। আন্তর্জাতিক পরিচালক গৌতম ঘোষ জানান, ধান্যকুড়িয়াকে আরও বেশি পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দু এনে কলাকুশলী ও পর্যটকদের কাছে এর প্রাচীন ইতিহাস, স্থাপত্য, ভাস্কর্য, সংস্কৃতি আরও বেশি করে তুলে ধরলে বিশ্বের মানচিত্রে ধান্যকুড়িয়া একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিশেষ জায়গা করে নিতে পারবে।
জুলফিকার মোল্যা