জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিতে পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়ে উঠেছে। রাস্তায় ফাটল ধরেছে, সঙ্গে আরও কিছু অংশ ধসে গিয়েছে। এই ধসের কারণে প্রায় প্রতিদিনই ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। কখনও টোটো উল্টে যাচ্ছে, কখনও বাইক আরোহীরা বিপদে পড়ছেন। ফলে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে লরি চালক থেকে শুরু করে একাধিক যানবাহন।
advertisement
যাত্রীবাহী গাড়ি ও বাইক আরোহীদের অভিযোগ, ঝাড়খণ্ড-বাংলা সংযোগকারী ১৩৩ নং জাতীয় সড়কের এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। এই পথ দিয়ে একাধিক হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ব্যবসার ক্ষেত্রে হোক বা অন্য কোনও ক্ষেত্রে, এই রাস্তা দিয়েই রাজ্যে ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যেতে হয়। এবার তড়িঘড়ি রাস্তা সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হল। ফলে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত ভারী যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
লরি চালক জানান, নিত্যদিন ঝাড়খণ্ড থেকে বাংলায় যে পাথর আসে তা এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। রাস্তা খারাপ থাকায় ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে। প্রায় ৩-৪ মাস ধরে রাস্তা ধসে আছে। সেই কারণে যানজট হচ্ছে, দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে, এমনকি ব্যবসার ক্ষেত্রেও বড় প্রভাব পড়ছে।






