বর্তমান সরকারের আমলে স্বাস্থ্য দফতর থেকে ওই হাসপাতাল থেকে গ্রামবাসীদের সম্পূর্ণ পরিষেবা দেওয়ার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল কিন্তু সেই অর্থ কতটা খরচ করা হয়েছে তা সঠিক উত্তর জানা যায়নি। হাসপাতালের ঝাঁ চকচকে আটটি বেড থাকলেও নেই ডাক্তার, একজন ডাক্তার সপ্তাহে একদিন আসে’ আবার কখনও দেখা মেলেনা।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
এলাকার সাধারণ মানুষ বিপদে পড়লে একদিকে কুড়ি কিলোমিটার অন্যদিকে ৪০ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। অথচ গর্ভবতী মা ও শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিষেবা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল এই স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে। কিন্তু ডাক্তারের অভাবে পুরোটাই অথই জলে পড়ে রয়েছে। এলাকাবাসীদের দাবি এত বড় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে থাকা শর্তেও কোন পরিষেবা নেই”” আবর্জনা ভর্তি হয়ে রয়েছে! একসময় ভিতরে বহিরাগতদের মদের আসর বসত” ছিল না কোন নিরাপত্তা রক্ষী, বর্তমানে হাসপাতালের মূল প্রবেশ দ্বারে একটি লোহার গেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে তাতেও নাকি তালা দেওয়া যায় না।
আরও পড়ুনKadma: একটা গোটা কদমা এক হাতে তুলতে পারবেন না! এতটাই বেশি ওজন, জেনে নিন কোথায় পাবেন এই মিষ্টি?
হাসপাতালের কর্মী জানাচ্ছেন আমরা যত সময় হাসপাতালে থাকি তেমন একটা অঘটন ঘটতে দেখা যায় না, রাতের বেলা কী হয় সেটা আমরা বলতে পারব না। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি অবিলম্বে এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি সচল করা হোক’ পর্যাপ্ত পরিমাণের ডাক্তার রাখা হোক! তাহলে গ্রামের মানুষ রাত বিরাতে বিপদে পড়লে বাঁচার আশা থাকবে। হাসপাতালের ভিতরে গিয়ে দেখা গেল বেশ কিছু রোগীর ভিড় রয়েছে কিন্তু ডাক্তারের সন্ধান পাওয়া গেল না। একজন টেকনিশিয়ান তিনি রোগী দেখছেন আবার পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন তিনি আবার ওষুধও দিচ্ছেন। ডাক্তারের অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে গ্রামবাসীরা। যদি প্রয়োজন মতন ডাক্তার দেওয়া যায় তাহলে সমস্যার সমাধান হতে পারে।
জুলফিকার মোল্যা





