Kadma: একটা গোটা কদমা এক হাতে তুলতে পারবেন না! এতটাই বেশি ওজন, জেনে নিন কোথায় পাবেন এই মিষ্টি?

Last Updated:
কদমা কিনতে গেলে আপনাকে আসতে হবে এই গ্রামে, কারণ জানলে অবাক হবেন।
1/6
‘কদমা’ এই নামের সঙ্গে কম বেশি সকলেই পরিচিত! তবে এই বাংলাতে মিলছে প্রায় পাঁচ কিলো ওজনের কদমা! এমনকি অর্ডার দিলে মিলবে বিশাল বড় আকারের কদমা। নিশ্চয় অবাক হলেন। হ্যাঁ বাংলার এই জেলাতে এমনই সাইজের কদমা পাওয়া যাচ্ছে। কদমা বাংলার একটি শুকনো মিষ্টি জাতীয় জিনিস। অনেক পুরানো মিষ্টির মধ্যে অন্যতম এই কদমা। সেই বড় বড় আকারের কদমা দেদার বিক্রি হচ্ছে বাংলার এই জেলাতে। (রিন্টু পাঁজা)
‘কদমা’ এই নামের সঙ্গে কম বেশি সকলেই পরিচিত! তবে এই বাংলাতে মিলছে প্রায় পাঁচ কিলো ওজনের কদমা! এমনকি অর্ডার দিলে মিলবে বিশাল বড় আকারের কদমা। নিশ্চয় অবাক হলেন। হ্যাঁ বাংলার এই জেলাতে এমনই সাইজের কদমা পাওয়া যাচ্ছে। কদমা বাংলার একটি শুকনো মিষ্টি জাতীয় জিনিস। অনেক পুরানো মিষ্টির মধ্যে অন্যতম এই কদমা। সেই বড় বড় আকারের কদমা দেদার বিক্রি হচ্ছে বাংলার এই জেলাতে। (রিন্টু পাঁজা)
advertisement
2/6
আজ থেকে কয়েক বছর আগে ফিরে গেলে দেখা যেত বাংলার গ্রামগঞ্জে সেভাবে অত্যাধুনিক মিষ্টি প্রচলন ছিল না। বাড়িতে কোনও অতিথি এলে আপ্যায়নে এক গ্লাস জলের সঙ্গে চিনি অথবা কদমা দেওয়ার রীতি ছিল। আবার বাড়ির কেউ সদস্য বাইরে রোদ্দুর থেকে বাড়ি ফিরলে এক গ্লাস জল ও কদমা দেওয়ার রীতি দেখা যেত। যদিও এখনও সেই প্রচলন রয়েছে অনেক জায়গায়। তবে বর্তমানে অত্যাধুনিক মিষ্টির জগতে কদমার ব্যবহার কমে গেলেও এখনও প্রচলন রয়েছে বাঙ্গালীদের যে কোনও পুজো, পার্বণ অনুষ্ঠানে।
আজ থেকে কয়েক বছর আগে ফিরে গেলে দেখা যেত বাংলার গ্রামগঞ্জে সেভাবে অত্যাধুনিক মিষ্টি প্রচলন ছিল না। বাড়িতে কোনও অতিথি এলে আপ্যায়নে এক গ্লাস জলের সঙ্গে চিনি অথবা কদমা দেওয়ার রীতি ছিল। আবার বাড়ির কেউ সদস্য বাইরে রোদ্দুর থেকে বাড়ি ফিরলে এক গ্লাস জল ও কদমা দেওয়ার রীতি দেখা যেত। যদিও এখনও সেই প্রচলন রয়েছে অনেক জায়গায়। তবে বর্তমানে অত্যাধুনিক মিষ্টির জগতে কদমার ব্যবহার কমে গেলেও এখনও প্রচলন রয়েছে বাঙ্গালীদের যে কোনও পুজো, পার্বণ অনুষ্ঠানে।
advertisement
3/6
কদমা প্রস্তুতকারক আমাদের জানান তাঁরা মূলত ২০ গ্রাম সাইজ থেকে শুরু করে পাঁচ কেজি, এমনকি কেউ হাঁড়ির মত বড় আকারের কদমার অর্ডার দিলে তৈরি করে দেন। তিন পুরুষের ব্যবসা প্রায় ৭০ বছরের বেশি পুরানো। মূলত এই কদমা তৈরি হয় পুরো চিনি দিয়ে। প্রথমে চিনিকে গলিয়ে নিয়ে ভাল করে ফুটিয়ে নেওয়া হয়।
কদমা প্রস্তুতকারক আমাদের জানান তাঁরা মূলত ২০ গ্রাম সাইজ থেকে শুরু করে পাঁচ কেজি, এমনকি কেউ হাঁড়ির মত বড় আকারের কদমার অর্ডার দিলে তৈরি করে দেন। তিন পুরুষের ব্যবসা প্রায় ৭০ বছরের বেশি পুরানো। মূলত এই কদমা তৈরি হয় পুরো চিনি দিয়ে। প্রথমে চিনিকে গলিয়ে নিয়ে ভাল করে ফুটিয়ে নেওয়া হয়।
advertisement
4/6
কড়া পাক তৈরি করা হয়, এরপরে একটি পরিষ্কার কাঠের পাটাতে সেই কড়া পাকের চিনি মিশ্রণটি ঢেলে দেওয়া হয়। ওই মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর আসতে আসতে কদমার রূপে নিয়ে আসেন প্রস্তুতকারকেরা। কদমার গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয় ডিজাইন। মূলত এই কদমা পুজো পার্বণে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। যেহেতু এখন শ্রাবণ মাস মহাদেবের পুজোয় এই কদমা দেদার বিক্রি হচ্ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের দোমহানি গ্রামে। 
কড়া পাক তৈরি করা হয়, এরপরে একটি পরিষ্কার কাঠের পাটাতে সেই কড়া পাকের চিনি মিশ্রণটি ঢেলে দেওয়া হয়। ওই মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর আসতে আসতে কদমার রূপে নিয়ে আসেন প্রস্তুতকারকেরা। কদমার গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয় ডিজাইন। মূলত এই কদমা পুজো পার্বণে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। যেহেতু এখন শ্রাবণ মাস মহাদেবের পুজোয় এই কদমা দেদার বিক্রি হচ্ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের দোমহানি গ্রামে।
advertisement
5/6
তবে এতক্ষনে আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জেগেছে কী ভাবে কিনবেন এই বড় আকারের কদমা। তাহলে এই বিষয়ে জেনে রাখুন, যে কোনও ট্রেন বা বাস ধরে প্রথমে আপনাকে আসতে হবে আসানসোল স্টেশন বা বাসস্ট্যান্ডে। এরপরে কাল্লা -দোমহানি রুটের বাস ধরে পৌঁছে যাবেন আসানসোল মহকুমার অন্তর্গত বারাবনি থানার দোমহানি গ্রামে।
তবে এতক্ষনে আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জেগেছে কী ভাবে কিনবেন এই বড় আকারের কদমা। তাহলে এই বিষয়ে জেনে রাখুন, যে কোনও ট্রেন বা বাস ধরে প্রথমে আপনাকে আসতে হবে আসানসোল স্টেশন বা বাসস্ট্যান্ডে। এরপরে কাল্লা -দোমহানি রুটের বাস ধরে পৌঁছে যাবেন আসানসোল মহকুমার অন্তর্গত বারাবনি থানার দোমহানি গ্রামে।
advertisement
6/6
এই গ্রামে কয়েক পুরুষ ধরে ব্যবসা করে আসছেন এলাকার বেশ কয়েকটি দোকানদার। এলাকার এই কয়েকটি দোকান মূলত কদমা, বাতাসা বিক্রির জন্য জনপ্রিয়। কদমা বিক্রেতারা নিজের বাড়িতে কারখানায় কদমা তৈরি করে থাকেন। যেখানে আপনি নিজের পছন্দ মত কদমা অর্ডার দিয়ে কিনে নিয়ে যেতে পারবেন।
এই গ্রামে কয়েক পুরুষ ধরে ব্যবসা করে আসছেন এলাকার বেশ কয়েকটি দোকানদার। এলাকার এই কয়েকটি দোকান মূলত কদমা, বাতাসা বিক্রির জন্য জনপ্রিয়। কদমা বিক্রেতারা নিজের বাড়িতে কারখানায় কদমা তৈরি করে থাকেন। যেখানে আপনি নিজের পছন্দ মত কদমা অর্ডার দিয়ে কিনে নিয়ে যেতে পারবেন।
advertisement
advertisement
advertisement